সংক্ষিপ্ত

  • যাঁরা জ্যোতিষে বিশ্বাস করেন, তাঁরা নিশ্চিতভাবেই বিয়ে বা সম্পর্ক স্থাপনের আগে মিলিয়ে নেন জন্মছক
  • বিয়ে হল একটি সামাজিক বন্ধন যাতে দুটি মানুষ পরস্পর পরস্পরের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে
  •  বিবাহ এমন একটি রীতি যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক ও সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে
  • জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সব রাশির সঙ্গে সব রাশির মিল হয় না

বিয়ে হল একটি সামাজিক বন্ধন যাতে দুটি মানুষ পরস্পর পরস্পরের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে। বাংলার এই মাস অগ্রহায়ণ মাস। অগ্রহায়ণ বাংলা সনের অষ্টম এবং শকাব্দের নবম মাস। প্রাচীন বাংলা ভাষায় এই মাসটিকে আঘন নামে চিহ্নিত করা হত। বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি রীতি যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক ও সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। 

আরও পড়ন- রাশি অনুযায়ী বন্ধু হিসেবে কেমন আপনি, জেনে নিন

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, যাঁরা জ্যোতিষে বিশ্বাস করেন, তাঁরা নিশ্চিতভাবেই বিয়ে বা সম্পর্ক স্থাপনের আগে মিলিয়ে নেন জন্মছক। তাঁরা ভরসা রাখেন রাশিচক্রেও। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সব রাশির সঙ্গে সব রাশির মিল হয় না। জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন রাশির সঙ্গে বৈবাহিক বা প্রণয়ঘটিত সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে একেবারেই উপযুক্ত নয়-   

আরও পড়ুন- অগ্রহায়ণ মাস কেমন প্রভাব ফেলবে মীন রাশির উপর

মিথুন এবং মীন রাশি। এই দুই রাশির মধ্যে সম্পর্ক বেশি দিন স্থায়ী হয় না।
কন্যা এবং সিংহ রাশির মধ্যে সমস্যা হতে পারে। তবে সেই সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করার সম্ভাবনা খুব কম থাকে। তবে এই দুই রাশির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন হলে সমস্যা লেগেই থাকবে।
মেষ এবং বৃশ্চিক রাশির মধ্যে সম্পর্ক হলে সেটি অশান্তিপূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে।
মেষ এবং কর্কট এই দুই রাশির মধ্যে কেবল মাত্র শত্রু সম্পর্ক স্থায়ী হয়। এর বাইরে এই দুই রাশির একেবারেই মিল নেই। 
মিথুন ও কন্যা রাশির মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন না করাই ভাল।
কুম্ভ ও কর্কট সম্পর্ক হলেও তা বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
বৃষ এবং সিংহের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপন হয় না। ঝামেলা এদের জীবনের নিত্যসঙ্গী হয়ে থাকবে।
মেষ এবং কর্কটের মত মকর ও ধনুর সম্পর্ক শত্রু স্থানীয়।
তুলা ও মকরের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন হলে ঝামেলা বা অশান্তির সম্ভাবনা প্রবল থাকে।