সংক্ষিপ্ত
- ব্যক্তিগত জীবনের প্রয়োজন মেটানোর চাহিদা থেকে শখ পূরণ করতে হিমশিম খেতে হয় অনেক সময়েই
- প্রতি মাসে ঋণ পরিশোধের সমস্যা ধীরে ধীরে ঝামেলা হয়ে দাঁড়ায়
- ঋণে জর্জরিত জীবন কখনই সুখের হতে পারে না
- হাজার চেষ্টা করেও ঋণের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়
আয় থেকে ব্যক্তিগত জীবনের প্রয়োজন মেটানোর চাহিদা থেকে শখ পূরণ করতে হিমশিম খেতে হয় অনেক সময়েই। তখনই ঋণ নেওয়ার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে শুরু করে যে কোনও সংস্থা বা ব্যক্তি বিশেষের থেকে টাকা ধার নেওয়ার পর বাড়তে থাকে ঋণের বোঝা। এরপর থেকেই প্রতি মাসে ঋণ পরিশোধের সমস্যা ধীরে ধীরে ঝামেলা হয়ে দাঁড়ায়। ঋণে জর্জরিত জীবন কখনই সুখের হতে পারে না। একটি ঋণ শোধ করতে শুরু হয় আরও কিছু ঋণ। হাজার চেষ্টা করেও ঋণের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তবে জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, কিছু টোটকা মেনে চললেই এই জটিল সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন- কনিষ্ঠায় রুপোর আংটি, বদলে দিতে পারে আপনার জীবন
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, যদি বাস্তুতে কোনও সমস্যা থাকে তবে ঋণে জড়িয়ে পরার সম্ভাবনা বেশি থাকে, বাড়ি বা অফিসের ছাদের ঢাল যদি দক্ষিন-পশ্চিম দিকে বেশি হয়ে থাতে তবে ঋণের পরিমান বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আর্থিক কারণে ঋণগ্রস্থ হলে শুক্লা পক্ষের প্রথম শুক্রবার একটি গোটা নারকেলের উপর সিঁদুরের তিলক এঁকে, আর্থিক সমস্যার মুক্তির জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থণা করে সেটি লাল কাপড়ে বেঁধে টাকা-পয়সা রাখার জায়গায় রেখে দিলে খুব দ্রুত আর্থিক সমস্যা দূর হয়ে যায়।
আরও পড়ুন- ভাদ্র থেকে চৈত্র মাসে জন্ম, জেনে নিন তাঁদের সম্পর্কে
বাড়িতে গৃহ দেবতার পুজোর সময় প্রদীপে সাদা সলতের পরিবর্তে লাল সলতে ব্যবহার করুন। এর ফলে আর্থিক সমৃদ্ধি ঘটবে এবং ঋণ মুক্তি হয়।
বাড়ি অথবা অফিসে জল নিকাশীর ব্যবস্থা সব সময় উত্তর-পূর্ব দিকে করলে শুভ। এর ফলে ঋণ শোধ হবে এবং অর্থিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে।
আটার ১০৮টি গুলি বানিয়ে ইষ্টদেবতাকে এবং আরও ১০৮টি মা লক্ষ্মীকে স্মরণ করে ১০৮ দিন পুকুরে কিংবা নদীতে মাছেদের খাওয়ালে ঋণমুক্তি ও ধনপ্রাপ্তি ঘটবে।
বাড়িতে যেন ঝুল বা খুব নোংরা না জমে, এতে পরিবারের সুখ শান্তি নষ্ট হয় এবং ঋণে জরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।