অনিন্দ্যর কথায়, ‘‘কেউ সব্যসাচীর ধারাবাহিকের ছবি ব্যবহার করছেন। কেউ রাধা-কৃষ্ণের ছবি। এ গুলো ‘ইমোশনাল গেম’ ছাড়া আর কী?
ঋত্বিক চক্রবর্তী ফেসবুকে প্রার্থনা করা নিয়ে কটাক্ষ করছেন। ঠিক তখনই আরও এক জনপ্রিয় অভিনেতা অনিন্দ্যপুলক বন্দ্যোপাধ্যায় ঐন্দ্রিলার পরিবারের প্রতি আর্থিক সহযোগিতার কথা তোলেন।
সব্যসাচীর ব্যঙ্গ, ‘অনেকে অবশ্য হেসেছে বা অপমান করেছে। তাতেও বিন্দুমাত্র কিছু মনে করিনি। এই ক্ষুদ্র জীবনে বহু বার কাদায় পড়েছি তো। তাই গায়ের চামড়া বেশ মোটা হয়ে গিয়েছে’...
আশার খবর, এই মুহূর্তে ঐন্দ্রিলা এক প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই আছেন। এমনকি ভেন্টিলেশন থেকেও বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।
হৃদস্পন্দন এক লাফে ৯১। রক্তচাপ বেড়ে ১৩০/৮০। শরীর ক্রমশ গরম হচ্ছে। সব দেখেশুনে সব্যসাচীর প্রশ্ন, ‘কে বলে মিরাকেল হয় না? কে বলে ও চলে গিয়েছে? এক প্রকার অনন্ত শূন্য থেকে এক ধাক্কায় ছিটকে ফিরে এলো মেয়েটা।
সৌরভের কথায়, আপাতত ঐন্দ্রিলাকে কোথাও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। ওর খবর জেনে অরিজিৎ নিজে থেকেই রাজ্যের এবং রাজ্যের বাইরের প্রথম সারির অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।’
তারকাদের সঙ্গে বসে কফির কাপে আলতো চুমুক দিতে দিতে ছবি দেখার শখ অনেক দিনের? ২৫ নভেম্বর সেই শখ মিটিয়ে নিতে পারেন অনায়াসেই।
শ্রীলেখার অনুরোধ, ‘আর হ্যাঁ, আপনাদের বলি, দয়া করে আর RIP লিখবেন না আমার শোকে। আমি আনন্দে যাব। শান্তিতে বিশ্রাম নেব। অযথা আমায় নিয়ে বিষণ্ণ হবেন না।’
আগামি দিনে বিক্রম-মধুমিতাকে কোনও ধারাবাহিকে জুটি বাঁধতে দেখা যাবে? আর কি কখনও ছোট পর্দায় ফিরবেন তাঁরা?
অনিন্দ্যর পোস্ট নজরে আসতেই কারওর দাবি, ‘কথা বলে সংগ্রহ করা হোক।’ কারওর মতে, ‘বহু মানুষ এগিয়েই আছে ওঁদের পাশে দাঁড়াতে। ওঁদের মতো ফাইটারদের পাশে দাঁড়ানোটাও একটা গর্বের বিষয়।’