900 Kia Engines Stolen: এটা কী করে সম্ভব? কিয়া মোটর্সের কারখানা থেকে ৯০০টি ইঞ্জিন গায়েব!
অন্ধ্র প্রদেশে অবস্থিত কিয়া কোম্পানির উৎপাদন কারখানা থেকে ৯০০ ইঞ্জিন গায়েব হওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
- FB
- TW
- Linkdin
)
অন্ধ্র প্রদেশের শ্রী সত্য সাই জেলার পেনুগোন্ডাতে অবস্থিত কিয়া কার কোম্পানির উৎপাদন কারখানা থেকে
গত পাঁচ বছরে ৯০০টি কিয়া গাড়ির ইঞ্জিন চুরি হয়েছে। পুলিশ সন্দেহ করছে এই বিশাল চুরির পেছনে 'ভেতরের লোকের হাত' থাকতে পারে।
কিয়া কার
দক্ষিণ কোরিয়ার এই গাড়ি উৎপাদনকারী সংস্থাটি গোপনে অভ্যন্তরীণ তদন্তের পর ১৯ মার্চ পুলিশের কাছে প্রথম অভিযোগ দায়ের করে। এরপর পুলিশ একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করে। এখন পর্যন্ত হওয়া তদন্তে জানা গেছে, ইঞ্জিন চুরির ঘটনা প্রায় পাঁচ বছর আগে শুরু হয়েছিল। “এটা (ইঞ্জিন চুরি) ২০২০ সালে শুরু হয়েছিল। এটা একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যা প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলছে। আমরা গভীরভাবে তদন্ত করব,” বেনিগোন্ডার ডেপুটি পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট ওয়াই ভেঙ্কটেশ্বরলু সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন।
কারখানার ভেতরে চুরি
ভেঙ্কটেশ্বরলুর মতে, প্রাথমিক তদন্তে ৯০০ ইঞ্জিন চুরির বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তিনি আরও বলেন, ইঞ্জিনগুলো উৎপাদন কারখানায় যাওয়ার পথে এবং ভেতরে চুরি হয়েছে। পুলিশ সন্দেহ করছে এই বিশাল চুরির পেছনে 'ভেতরের লোকের হাত' রয়েছে, তাই তারা গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থার প্রাক্তন ও বর্তমান কর্মীদের দিকে তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয়েছে।
অপরাধীদের কাছাকাছি পুলিশ
“বাইরের লোক নয়, এটা ভেতর থেকেই হয়েছে। তাদের (কিয়া কর্তৃপক্ষের) অনুমতি ছাড়া একটা ছোট জিনিসও বাইরে যায় না। আমরা খতিয়ে দেখছি কারা এর সাথে জড়িত,” তিনি বলেন।
“আমরা একটি প্রাথমিক তদন্ত করেছি, কিছু ফাঁকফোকর নিশ্চিত করেছি এবং আমাদের প্রধান লক্ষ্য পুরনো কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা, একই সাথে কিছু বর্তমান কর্মীরও যোগাযোগ রয়েছে,” ভেঙ্কটেশ্বরলু বলেন।
চুরি নিয়ে আরও তদন্তের জন্য পুলিশ দল গঠন করেছে
এবং এই প্রক্রিয়ায় অনেক রেকর্ড সংগ্রহ করেছে। কোম্পানিতে ক্রমাগত তদন্ত চলছে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।