সংক্ষিপ্ত
- বিয়ের পরই শুরু হল গুনগুনের জীবনে নানা বাধা
- সৌজন্যের বাড়িতে কালরাত্রিতে সাংঘাতিক অপমানের শিকার গুনগুন
- মন খারাপ করে একাকিত্বে জগতে গুনগুন
- অবশেষে কি মিটবে সৌজন্যের সঙ্গে তার সমস্যা
ফের টিআরপির দৌড়ে সেরার সেরা তকমা পেল 'খড়কুটো' ধারাবাহিক। তৃণা সাহা এবং কৌশিক রায় অভিনীত এই ধারাবাহিকের নিত্যনতুন কাহিনিতে মজেছে গোটা দর্শকমহল। পরিবারের কুটকাচালি থেকে হাটকে স্টোরিলাইন মানেই দর্শক এখন হাতের মুঠোয়। সেই বিনোদনের রসদই দিচ্ছে এই ধারাবাহিক। শ্বাশুড়ি-বউমার কূটনৈতিক সম্পর্ক ছাড়াই টিআরপি তালিকায় এক নম্বরে উঠে এসেছে খড়কুটো।
সম্প্রতি বিয়ে সেরে নতুন জীবনে পা দিয়েছে গুনগুন এবং সৌজন্য। সেই সম্পর্কেই এখন নানা ভআবে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে চলেছে। সৌজন্যের সঙ্গে গুনগুনের কথা কাটাকাটি তো প্রথম দিন থেকেই লেগেই ছিল এখন জুড়েছে বৈবাহিক জীবনের অ্যাঙ্গেলের নানা সমস্যা। কালরাত্রিতে গুনগুন এবং সৌজন্যকে একসঙ্গে দেখে অবাক বাড়ির লোকজন। অবাক বললে ভুল হবে, বরং রীতিমত ক্ষোভে ফেটে পড়তে থাকে বাড়ির গুরুজনেরা। যার কারণে নানা ভালমন্দ কথা শুনতে হয় গুনগুনকে।
আরও পড়ুনঃ'রাণী রাসমণি' তে Plot Twist, রাসমণিকে কি মেয়ে ফেলছে বাড়ির সদস্যরা
বিনা দোষে এত কথা শুনে দুঃখে কেঁদে ফেলে গুনগুন। কাকা, দাদা, বৌদিরা মিলেই ঠাট্টা করতে গিয়েছিল। সেই ঠাট্টার মাশুল গুনতে হল গুনগুনকে। সৌজন্যের সঙ্গে এক প্রস্থ কথা কাটাকাটি হয়ে যায় গুনগুনের। সেই নিয়েও রীতিমত দুঃখে সে। মন খারাপ করেই বসে রইল গুনগুন। বিয়ের পরই নানা বাধার মধ্যেই কি যেতে হবে গুনগুনকে। নাকি সে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারবে সৌজন্যের হাত ধরে। কবেই বা শুরু হবে সৌজন্য ও গুনগুনের প্রেমকাহিনি। এই প্রশ্নেই জর্জরিত দর্শকমহল।