মার্কিন নির্বাচন নিয়ে সাংসদ মিমি চক্রবর্তীর টুইট ডোনাল্ড ট্রাম্প, জো বাইডনের, গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে বিস্ফোরক মিমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ইশারা করেই টুইট অভিনেত্রীর ঠাট্টা করলেন আইটি সেল নিয়েও 

মার্কিন নির্বাচন ২০২০ নিয়ে কতজন অভিনেতা, অভিনেত্রী কিংবা বিনোদন জগতের তারকারা ভোকাল। অর্থাৎ এই বিষয় নিয়ে বিস্তরারিত আলোচনা জনসমক্ষে রাখছেন। হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া মার্কিন নির্বাচন নিয়ে তেমন কেউই কথা বলছেন না। টলিউডে সেই সংখ্যা আরই কম। তবে সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী এই বিষয় যথেষ্টা স্পষ্টবক্তা। নিজের টুইটের মাধ্যমে মার্কিন নির্বাচন নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করলেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়েও বিস্ফোরক হয়ে উঠলেন মিমি। 

দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়েও মুখ খুললেন মিমি। একের পর এক টুইটে লিখেছেন, "কয়েক সপ্তাহ ধরে দেখছি, মার্কিন নির্বাচন নিয়ে হলিউডের একাধিক তারকারা নির্বাচন নিয়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করছেন স্বাধীনভাবে।" তিনি আরও লেখেন, "জো বাইডন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে যেকোনও একজন হবেন জয়ী। তবে আমাদের দেশের শিল্পীরা নেতা ও বিভিন্ন দল নিয়ে নিজেদের রাজনৈতিক মতামত প্রকাশ করলে কী হবে। ট্রোলড হবেন কিনা। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও কি আইটি সেল আছে। ভালই কিন্তু প্রস্তাবটা যেহেতু ওনারা একে অপরের বেশ ভাল বন্ধু।"

আরও পড়ুনঃভোর রাতে হাইওয়ের মাঝে নুসরত, কে ছিলেন 'Size 0' টলিডিভার পাশে

Scroll to load tweet…

শেষ টুইটে লেখে, 'গণতন্ত্র। ভুলে যেও না।' মিমির এই টুইটে কেউ কেউ সমর্থন জানিয়েছে। অন্যদিকে মোদী ভক্তরা তেড়ে এসেছে তাঁর টুইটে। তৃণমূলের অবদান নিয়ে একের পর এক তোপ দেগেছে মোদী ভক্তরা। তবে মিমি নিজের সিদ্ধান্তে এবং মন্তব্যে অনড়। এর আগেও মোদীকে টার্গেট করে বিভিন্ন টুইট করেছিলেন তিনি। মার্কিন নির্বাচন ২০২০-র বিষয় মিমি যে নিজের মতামত নিয়ে রীতিমত ময়দানে নেমে পড়েছেন তা তাঁর টুইটারে নজর পড়তেই স্পষ্ট হয়ে যায়।

Scroll to load tweet…