সংক্ষিপ্ত

 জি বাংলার জনপ্রিয় সিরিয়াল মিঠাই-এর সমস্ত আপডেট জানার জন্য সর্বদাই মুখিয়ে থাকেন দর্শক। টলিপাড়ার অন্দরে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে মিঠাই ধারাবাহিকের অন্যতম জনপ্রিয় দুই মুখ্য চরিত্র মিঠাই ও সিদ্ধার্থ নাকি কথা বন্ধ হয়ে গেছে।  বহুদিন ধরেই তাদের মধ্যে ঝামেলার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। মিঠাই -এর জন্মদিনে ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন আদৃত রায়। আদর করে মিঠাই পরিবারের অনেকে সৌমিতৃষাকে গুবলু বলে ডাকে। মিঠাই এর জন্মদিনের দিনও আদর করে হ্যাপি বার্থ ডে গুবলু বলে ডাকতে শোনা গেছিল উচ্ছেবাবুকে। জন্মদিনের কেক কেটে প্রথমেই উচ্ছেবাবুকেই খাইয়েছিলেন মিঠাই রানি। এই ভিডিও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছিলেন মিঠাই। তবে আদৃতের জন্মদিনে এই সিনারিওটা পুরো উল্টো। তার প্রিয় উচ্ছেবাবুর জন্মদিনে একটা শুভেচ্ছাও আসেনি সৌমিতৃষার পক্ষ থেকে। তারপর থেকেই জল্পনা আরও গাঢ় হতে শুরু করেছে। তবে কি তৃতীয় ব্যক্তির জন্যই মিঠাই ও সিদ্ধার্থের সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে।

জি বাংলার জনপ্রিয় সিরিয়াল মিঠাই-এর সমস্ত আপডেট জানার জন্য সর্বদাই মুখিয়ে থাকেন দর্শক। টলিপাড়ার অন্দরে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে মিঠাই ধারাবাহিকের অন্যতম জনপ্রিয় দুই মুখ্য চরিত্র মিঠাই ও সিদ্ধার্থ নাকি কথা বন্ধ হয়ে গেছে।  বহুদিন ধরেই তাদের মধ্যে ঝামেলার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। মিঠাই -এর জন্মদিনে ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন আদৃত রায়। আদর করে মিঠাই পরিবারের অনেকে সৌমিতৃষাকে গুবলু বলে ডাকে। মিঠাই এর জন্মদিনের দিনও আদর করে হ্যাপি বার্থ ডে গুবলু বলে ডাকতে শোনা গেছিল উচ্ছেবাবুকে। জন্মদিনের কেক কেটে প্রথমেই উচ্ছেবাবুকেই খাইয়েছিলেন মিঠাই রানি। এই ভিডিও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছিলেন মিঠাই। তবে আদৃতের জন্মদিনে এই সিনারিওটা পুরো উল্টো। তার প্রিয় উচ্ছেবাবুর জন্মদিনে একটা শুভেচ্ছাও আসেনি সৌমিতৃষার পক্ষ থেকে। তারপর থেকেই জল্পনা আরও গাঢ় হতে শুরু করেছে। তবে কি তৃতীয় ব্যক্তির জন্যই মিঠাই ও সিদ্ধার্থের সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে।

শুটের  সময় ছাড়া কি একে অপরের সঙ্গে কথা বলছেন না, পুরোপুরি কি এড়িয় চলছেন সিদ্ধার্থ ও মিঠাই, হাজারে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন মিঠাই ভক্তরা। এ গুঞ্জন যে থামবার নয় তা বেশ ভালই বুঝতে পেরেছেন। সম্প্রতি এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুললেন মিঠাই রানি। আদৃতের সঙ্গে সৌমিতৃষার সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন মিঠাই। অভিনেত্রী বলেন, যদি কথা বন্ধও থাকে তাহলে সিরিয়ালে কি আপনাদের সমস্যা হচ্ছে। আমাদের যেমন কাজের জীবন আছে তেমনই তো ব্যক্তিগত জীবন আছে। আর এটা সম্পূর্ণ আলাদা। যদি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে কোনও সমস্যা হয় আর সেটা কাজের জায়গায় সেটার কোনও প্রভাব না পরে তাহলে তো কোনও সমস্যা হওয়ারই কথা নয়। এর পাশাপাশি মন খারাপের খবরও উড়িয়ে দিয়েছেন সৌমিতৃষা। তিনি জানিয়েছেন, আমি সবসময় হাসি খুশি থাকি। এখন যদি মুখটা যদি একটুরকম করে বসে থাকি তাহলেই তো সবাই ভাবে আমার মন খারাপ। তবে সেটে মন খারাপ হওয়ার অবকাশ নেই কারণ আমার সঙ্গে সকলেরই সম্পর্ক ভাল।

মিঠাই আর সিডের সম্পর্ক কেমন, সে প্রসঙ্গে মিঠাই বলেন ও আমার থেকে অনেকটাই বড়। তবে এখন আমরা ভাল বন্ধু।কাজ ছাড়াও সবসময় আমরা খুনসুটি করি, এ ওর পিছনে লাগি। তবে এবার এই বিষয়টা বন্ধ হওয়া উচিত। কিন্তু  মিঠাই ও সিডের দূরত্ব সিনে বাড়লেও  আমরা বিন্দাস আছি। সুতরাং  আমি ঠিক থাকলে এই বিষয় নিয়ে কথা বলার কোনও দরকার নেই। নিজেদেরকে শুরু থেকেই ভাল বন্ধু বলে দাবি করেছেন সৌমিতৃষা। অভিনেত্রী আরও বলেন আমরা খুবই ঝগড়া করি। আর ঝগড় হলে মান ও অভিমান তো হতেই পারে। তবে তার মানে কথা হবে না এমনটা হয়, ঝগড়া হলেও তা আবার মিটে যায়।  বাংলা টেলিভিশনের মিঠাই রানিকে নিয়ে উত্তেজনার পারদ সবর্দাই তুঙ্গে। সৌমিতৃষার লাভ লাইভ থেকে কেরিয়ার সবতেই কৌতুহল রয়েছে দর্শকদের মধ্যে। সত্যিই কি কোনও সম্পর্কে রয়েছেন সৌমিতৃষা?কবেই বা বসবেন বিয়ের পিঁড়িতে? সব কিছুর জানতেই যেন হা করে মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা।