সংক্ষিপ্ত
- কালো টপ ডেনিমের শর্ট স্কার্ট
- চল্লিশের গোড়ায় কড়া নাড়ছেন মনামী
- মনামী ঘোষের যেন বয়স দিনে দিনে কমছে
- সম্প্রতি তাঁর থ্রোব্যাক ছবি দেখে এমনই মন্তব্য করে চলেছে নেটিজেনরা
কখনও স্যুইমিং পুলের ধারে ব্যাকলেস স্যুইমসুটে তো কখনও রাস্তার মাঝে মন ভাল করা ক্যানডিড। মনামী ঘোষের ইনস্টাগ্রাম যেন ক্যানভাসের মত। রঙ-বরঙের ছবিতে লকডাউনে সকলের মন ভরিয়ে দিচ্ছেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি ভ্যাকেশনের পুরনো ছবি আপলোড করেছেন অভিনেত্রী। ভিয়েতনামের রাস্তায় দাঁড়িয়ে রোদ পোয়াচ্ছেন নায়িকা। যা দেখে ভক্তরা মন্তব্য করে বসেছে, মনামীর বয়স কমছে বাড়ছে বোঝা মুশকিল। আর মাত্র পাঁচ বছরেই চল্লিশের গিয়ে ঠেকবে তাঁর বয়স। কিন্তু এখনও তিনি যেভাবে নিজেকে মেনটেন করেছে তা দেখে অনায়াসে তাঁকে ২৮-২৯ বেশি ভাববে না।
থ্রোব্যাক ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে দিন কতক আঘে পুরনো ছবি পোস্ট করেছিলেন অভিনেত্রী। কালো রঙের পোলকা ডটসের স্যুইমসুট, সঙ্গে বেগুলি রঙের স্কার্ট। ফাইভ স্টার হোটেলের পুলসাইডে ছবিটি তুলেছেন মনামী। এখন লকডাউনে পারদ চাড়লেন অভিনেত্রী। মনামী দর্শকদের বিনোদনের জন্য বেছে নিয়েছেন নাচ, গান, টিকটক ভিডিও পোস্ট ছাড়াও শর্ট ফিল্ম তৈরি করা। সম্প্রতি ফুচকা নামক একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোজ করেছেন মনামী। রিমি, প্রিয়া, নয়ন, পূজা। একাই চার চারটি চরিত্রে অভিনয় করে বাড়িতেই শর্ট ফিল্ম বানিয়ে ফেললেন মনামী ঘোষ।
রিমি বেশ মডার্ন, সাজগোজ নিয়ে থাকতে ভালবাসে। প্রিয়া ঘরোয়া সাধারণ একটে মেয়ে। নয়ন আবার ভীষণ পড়াশুনো নিয়ে থাকতে ভালবাসে। এবং রিমির কাছে কাজের চেয়ে প্রিয় আর কেউ নেই। চার বন্ধু মিলে লকডাউনে বসে শুরু করেছিল অন্তক্ষরি। হিন্দি-বাংলা মিশিয়ে বেশ ভালই চলছিল খেলাটা। হঠাৎই রিমির একটি ফোন আসে। সঙ্গে সঙ্গে সকলের মুখে কেমন যেন একটা ভয়, দুঃখের চাপ। রিমি হলল বাবা তাকে ফোন করছেন। তাহলে বাবার ফোনে এমন চেহারার হাল কেন। সেখানেই পর্দায় ভেসে উঠল টু বি কন্টিনিউড। অর্থাৎ আগামী পর্বে খুলবে রহস্যের জট। আপাতত আগামী পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে বসে ভক্তকূল।