সংক্ষিপ্ত

  • নেটমাধ্যম বলছে আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ দিতিপ্রিয়া
  •  ইনস্টাগ্রামে ফ্যাশন স্টেটমেন্টে ঝড় তুলেছেন রানিমা 
  •  গাঢ় নীল রঙের ওয়েস্টার্ন আউটফিটে লাস্যময়ী দিতিপ্রিয়া
  • ঝড়ের গতিতে ঝড়িয়ে পড়ছে এই ভিডিও
     

 কয়েকদিন  আগে করোনার কবলে পড়েছিলেন 'করুণাময়ী রাণী রাসমণি' ধারাবাহিকের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ  রানিমা ওরফে দিতিপ্রিয়া রায় । সূত্রের খবর কোভিড টেস্ট পজিটিভ আসার পর থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ মেনেই হোম আইসোলেশনে রয়েছেন অভিনেত্রী। এই খবরটাই রানিমার ভক্তদের জন্য যথেষ্ঠ উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দিতিপ্রিয়ার অসুস্থতার খবরে যখন টলিপাড়া উত্তাল তখন নেটমাধ্যম বলছে আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ দিতিপ্রিয়া।

আরও পড়ুন-প্রাক্তন প্রেমিকার সঙ্গে অন্তরঙ্গতায় মজে নীল, হাতেনাতে ধরে এ কী করলেন তৃণা...

সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে ফ্যাশন স্টেটমেন্টে ঝড় তুলেছেন  দিতিপ্রিয়া রায়। বেশ কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পর রানিমা যেন আর লাস্যময়ী হয়ে উঠেছেন। পরণে গাঢ় নীল রঙের ওয়েস্টার্ন আউটফিটে, কানে দুল , ছোট চুল, হালকা মেক আপে চোখের চাহনিতে মুগ্ধ সাইবারবাসী। নজরকাড়া ক্যাপশনে লিখেছেন, মুকুট পরা রানিমার সাজে তোমরা আমায় থেকে মুগ্ধ এবং আমি মুগ্ধ তোমাদের নৈঃশব্দে। ঝড়ের গতিতে ঝড়িয়ে পড়ছে এই ভিডিও। সঙ্গে একরাশ সুস্থতার শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন অনুরাগীরা। 

 

View post on Instagram
 

 

টলিউডের শ্যুটিং ফ্লোর যেন করোনা সংক্রমণের এক বিশেষ জায়গা। টলিপাড়ার একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী শ্যুটিং সেটে এসে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সূত্র থেকে জানা গেছিল, গত ২-৩ দিন ধরেই জ্বর, গলা ব্যথা, গা ব্যথা, কাশি হচ্ছিল দিতিপ্রিয়ার। অভিনেত্রীর বাবা প্রাথমিকভাবে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। করোনার কোনও লক্ষণ দিতিপ্রিয়ার না থাকায় পরিবারের লোকেরা প্রথমে কিছু বুঝতেই পারেনি।  তবে স্বাদ-গন্ধহীন হওয়ার পরই কোভিড টেস্ট করান নায়িকা। এবং রিপোর্টও পজিটিভ আসে। তবে শারীরিক সমস্যা না থাকলেও ভীষণ দুর্বল হয়ে পড়েছেন রানিমা।

 

View post on Instagram
 

 

প্রতিদিন সন্ধে হতে না হতেই যেন তাকে দেখার জন্য দর্শকরা মুখিয়ে থাকেন। তিনি যখনই পর্দায় হাজির হন, তখনই যেন ম্যাজিক সৃষ্টি হয় টেলিভিশনের পর্দায়। ইতিমধ্য়েই বন্ধ হয়েছে শ্যুটিংয়ের কাজ। কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর তার অনুপস্থিতিতে অনেক বড় ধাক্কা খাবে   'করুণাময়ী রাণী রাসমণি' ধারাবাহিক। তবে এখন সুস্থ হয়ে কাজে ফেরাটাই মূল লক্ষ্য দিতিপ্রিয়ার।