সংক্ষিপ্ত
একেকটা এমন সম্পর্ক রয়েছে যেগুলি ভেঙে যাওয়ার পর অভিনেত্রীরা বিয়েই করেনি আর কখনও। বলিউডের একাধিক ডাকসাইটে সুন্দরীর সাথে ঘটেছে এমন ঘটনা
তাঁরা ভালবেসেছিলেন। ঘর বাঁধার স্বপ্নও দেখেছিলেন। তবে কোনও না কোনও কারণে তা পূর্ণ হয়নি। মন ভেঙে গিয়েছিল তাঁদের। তাই আর কখনও ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখেননি। বলিউড(bollywood) ঘেঁটে দেখলে নানান রকম সম্পর্কের(relation) সমীকরণ চোখে পড়বে। এমন একঝাঁক সম্পর্ক রয়েছে যা বিয়ের(marriage) পরেও পূর্ণতা পায়নি। আবার একেকটা এমন সম্পর্ক রয়েছে যেগুলি ভেঙে যাওয়ার পর অভিনেত্রীরা (actress) বিয়েই করেনি আর কখনও। বলিউডের একাধিক ডাকসাইটে সুন্দরীর সাথে ঘটেছে এমন ঘটনা। যাদের একটি প্রেম ভেঙে যাওয়ার পর আর কখনো বিয়ের কথা ভাবেননি।
টাবু
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, অভিনেত্রী টাবু দক্ষিণের সুপারস্টার নাগার্জুনের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। তার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর, টাবু সারাজীবন অবিবাহিত থাকার সিদ্ধান্ত নেন। বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী টাবুর বয়স ৫০ বছরের বেশি হলেও তিনি কাউকে বিয়ে করেননি।
রেখা-
রেখার সঙ্গে নাম জড়িয়ে চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে সবচেয়ে বেশি চর্চায় ছিলেন বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চন। তবে একাধিক অভিনেতাদের সঙ্গে নানান সময়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন অভিনেত্রী। বলিউডে প্রায় ঢি ঢি পড়ে গিয়েছিল কার্যত তাকে নিয়ে। তবে বিগ বি সুখে সংসার করলেও রেখা আজও অবিবাহিতই রয়েছেন।
শমিতা শেঠি
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, তিনি মনোজ বাজপেয়ীর সাথে সম্পর্কে ছিলেন। তবে, মনোজ আগেই বিবাহিত ছিলেন এবং তিনি শমিতা শেঠিকে বিয়ে করতে পারেননি। এরপর একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যায়। ব্রেকআপের পর শমিতা আর বিয়ে করেননি। বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শমিতা শেঠি তাই এখনও অবিবাহিত।
আশা পারেখ
আশা পারেখ, যিনি বছরের পর বছর ধরে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন, তিনিও চিরতরে ভাঙা হৃদয় নিয়ে একা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসির হুসেনের সাথে সম্পর্কে ছিলেন। তার জীবনীতে, আশা পারেখ বলেছেন যে তিনি নাসির হুসেনের হতে পারেননি, তাই তিনি কাউকে বিয়ে করেননি।
পারভীন ববি
পারভীন ববি ছিলেন বলিউডের অন্যতম সুপারস্টার অভিনেত্রী। তাঁর নাম মহেশ ভাট, কবির বেদি এবং ড্যানির সঙ্গে জড়িয়েছিল। এই অভিনেত্রীর তিনবার প্রেম হয়েছিল এবং তিনবারই পারভীনের মন ভেঙেছে এবং এরপর তীব্র ডিপ্রেশনে চলে যান অভিনেত্রী। ১৯৭০ সালে পারভীন ববির সাথে মহেশ ভাটের নাম যুক্ত হওয়ার পর মহেশ তার প্রথম স্ত্রীর থেকে আলাদা হয়েছিলেন। কিন্তু তারপর মহেশ ভাট ১৮৭৬ সালে সোনি রাজদানকে বিয়ে করেন।