সংক্ষিপ্ত

  • বনি কাপুরের বাড়িতে করোনার থাবা
  • বাড়ির পরিচারিক আক্রান্ত হলেন করোনা ভাইরাসে
  • বনি কাপুর সম্প্রতি জানালেন বাড়িতে আর কেউ সংক্রমিত হয়নি বলেই মনে হচ্ছে
  • জাহ্নবী এবং খুশি সুস্থ রয়েছে
     

বনি কাপুরের বাড়িতে করোনার প্রকোপ। বাড়ির একজন পরিচারিক নাম চরণ সাহু সংক্রমিত হয়েছেন করোনা ভাইরাসে। বয়স মাত্র তেইশ। জানা যাচ্ছে দিন কতক ধরে অসুস্থবোধ করেছিলেন চরণ। বনি তাঁকে টেস্টের জন্য পাঠান এবং আইসোলেশনেও রাখেন। টেস্টের পরই জানা যায় চরণ করোনা পজিটিভ। বনি কাপুর মুম্বইয়ের লোখান্ডওয়ালা কমপ্লেক্সের গ্রীন একার্সে থাকেন। সঙ্গে থাকেন দুই মেয়ে জাহ্নবী এবং খুশি। প্রযোজক জানিয়েছে আপাতত বাড়ির কোনও সদস্য এবং অন্যান্য পরিচারিক এবং পরিচারিকার মধ্যে করোনার লক্ষণ দেখা দেয়নি।

আরও পড়ুনঃ'হিন্দুদের প্রতি ঘৃণা ছড়াচ্ছে 'পাতাল লোক' সিরিজ', ব্যান করার দাবি জানিয়ে অনুষ্কা শর্মার বিরুদ্ধে ধি.

তবুও সতর্ক রয়েছেন তাঁরা। যা যা করণীয় সবই করছেন। রিপোর্ট আসার পর সোসাইটিকে তৎক্ষণাৎ জানানো হয়। বিএমসির কাছে খবর পাঠাতেই চরণকে নিয়ে যাওয়া হয় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে। শুরু হয়ে গিয়েছে তাঁর চিকিৎসাও। বনি কাপুর জানিয়েছেন, "আমি এবং আমার দুই সন্তান সহ বাড়ির প্রত্যেক কর্মচারীরা সুস্থ আছে। এখনও পর্যন্ত কোনও লক্ষণ তাদের মধ্যে দেখা যায়নি। বিএমসির দেওয়া সমস্ত নিয়ম আমরা মেনে চলছি। মহারাষ্ট্রের সরকারের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করছি চরণ শীঘ্রই সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসবে।"

আরও পড়ুনঃলকডাউন-অর্থকষ্ট-মানসিক অবসাদ, নানা কারণে বাড়ছে আত্মহত্যার সংখ্যা, নয়া উদ্যোগে দীপিকা

ক্রমশ বেড়ে চলেছে করোনার প্রকোপ। আক্রান্তের সংখ্যায় ভারত টেক্কা দিচ্ছে চীন ও ইতালিকে। এক লাখ ছাড়িয়েছে সংক্রমণের সংখ্যা। মৃতের সংখ্যাও বেড়ে চলেছে ক্রমশ। যে সমস্ত জায়গা গ্রীন জোনে ছিল সেগুলিও ধীরে ধীরে রেড জোনে পরিবর্তিত হচ্ছে। সম্প্রতি লকডাউন থ্রি উঠে লকডাউন ফোর শুরু হয়ে গিয়েছে। সংক্রমণের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে না এলে লকডাউন খোলার কোনও প্রশ্নই নেই। এর মধ্যে লকডাউনের নিয়ম কানুন মানছে না বহু মানুষ। সে কারণেও ভাইরাসটি দ্রুত ছড়াচ্ছে চারিদিকে। 

আরও পড়ুনঃসাবধান, করোনা আতঙ্কের মধ্যে এই কাজ করলেই হতে পারে জেল

আরও পড়ুনঃকী করে করোনার হাত থেকে রক্ষা করবেন আপনার বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের, রইল তারই টিপস

আরও পড়ুনঃশরীরে কীভাবে থাবা বসায় করোনা, জানালেন বিশেষজ্ঞরা