তিনি এমন এক অভিনেতা যিনি এক মাসে চারটে সুপারহিট ছবি দিয়েছেন এই অদম্য কর্মক্ষমতা বোধহয় একমাত্র তাঁরই আছে ১৯৬৯ সালে আজকের দিনেই প্রথম কাজ শুরু করেছিলেন তিনি সেই থেকে এখনও অবধি বলিউড ইন্ড্রাস্ট্রি-কে দিয়েছেন একের পর এক সেরা ছবি

বি-টাউনের তিনি এমন এক অভিনেতা যিনি এক মাসে চারটে সুপারহিট ছবি দিয়েছেন। এই অদম্য কর্মক্ষমতা বোধহয় একমাত্র তাঁরই আছে। ১৯৬৯ সালে আজকের দিনেই সাত হিন্দুস্থানী নামক ছবিতে প্রথমবার কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। সেই থেকে এখনও অবধি বলিউড ইন্ড্রাস্ট্রি-কে দিয়েছেন একের পর এক সেরা ছবি। কেরিয়ারের শুরুর দিকে ওঠা-নামা থাকলেও বি-টাউনের শাহেনশাহ হয়ে উঠতে খুব বেশি সময় লাগেনি তাঁর। দীর্ঘ সুঠাম চেহাড়ায় ভারি কন্ঠস্বর কুপোকাৎ করেছিল মহিলা ভক্তদের। পুরুষদের চোখে তিনিই ছিলেন স্টিইল হাঙ্ক। যা এখনও বজায় রেখেছেন তিনি।

কেরিয়ারের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি আবেগঘন পোস্ট করেন অভিষেক। সেই পোস্ট-এ বাবাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি, এবং লিখেছেন, আমরা আরও ৫০ বছরের অপেক্ষায় রইলাম। এখানেই শেষ নয়, অভিষেক টুইট করে জানিয়েছেন, ছেলে হিসেবে নয়, একজন অভিনেতা এবং একজন অমিতাভ ভক্ত হিসেবে আমরা সকল এই মহানতার সাক্ষী থাকতে পেরে ধন্য! আপনার থেকে শেখার এখনও অনেক কিছু বাকি, যা অপ্রশংসনীয়। কয়েক প্রজন্ম সিনেমা প্রেমীরা আপনাকে পেয়ে গর্ব করে বলতে পারবে আমরা বচ্চনের যুগের মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই আবেগঘন পোস্ট নজর কেড়েছে নেটিজেন-সহ বচ্চনভক্তদের। 

Scroll to load tweet…
Scroll to load tweet…

ভক্তদের জন্য একের পর এক সেরা ছবি উপহার দিয়েছেন অমিতাভ। আনন্দ, দিওয়ার, শোলে, জঞ্জীর, মুকাদ্দর-কা-সিকন্দর থেকে শুরু করে বাগবান, বাবুল, পা ও পিকু-র মত ছবিতে তাঁর অসাধারন অভিনয় ক্ষমতা চুম্বকের আটকে রেখেছে বেশ কয়েকটি প্রজন্মকে। তাই অনস্ক্রীন 'বিজয়' এইভাবেই অভিনয় জগতে 'ইয়ে দোস্তি' বজায় রাখুক, এটাই আশা ভক্তদের।