সংক্ষিপ্ত
- কীভাবে সুশান্তের কাছে পৌঁছত মাদক
- ঠিক কোন কোন চক্রে জড়িয়েছিলেন সিদ্ধার্থ
- সুশান্তের মৃত্যুর পর কেনই বা দিয়েছিলেন গা ঢাকা
- এবার তদন্তের নয়া মোড়ে নার্কোটিক্সের হেফাজতে সিদ্ধার্থ
১৪ জুন, বান্দ্রা ফ্ল্যাটে বেলা একটা নাগাদ ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের। যার ফ্যাাটের ঠিক উল্টো দিকেই থাকতেন সিদ্ধার্থ পিঠানি। সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মালমার পর বেশ কিছুদিন এই ব্যক্তি ছিলেন গা ঢাকা দিয়ে। সুশান্তকে ওযুধ দেওয়া থেকে শুরু করে তাঁর সব খবরাখবর রাখতেন এই ব্যক্তি। এমন কি সুশান্তের মৃতদেহ নামিয়েছিলেনও তিনি। এরপরই শুরু হয় সাওয়াল জবাব, একাধিকবার এনসিবি-র দফতরে দেখা যায় তাঁকে। সামনে আসে ড্রাগ মামলা। সেই মামলাতেই এক বছরের মাথায় নয়া মোড়।
আরও পড়ুন- অনলাইন কনসার্ট অরিজিতের, প্রাপ্ত টাকায় গ্রামের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পোক্ত করাই লক্ষ্য
এনসিবি অর্থাৎ নার্কোটিক্স এবার হেফাজতে নিল সিদ্ধার্থকে। চলবে সওয়াল জবাব। সুশান্তের মৃত্যু বার্ষিকীর ঠিক দুই সপ্তাহ আগে ভক্তমনে নয়া ঝড়, অনেকেই এই কেস ধামা চাপা পড়ে যাওয়ার আশঙ্কাই করেছিলেন। তবে সকল বিতর্ক এড়িয়ে এবার জ্বালে সিদ্ধার্থ। ড্রাগ কেস প্রসঙ্গ ওঠা মাত্রই উঠে এসেছিল রিয়া চক্রবর্তীর নাম। হয়েছিল হাজতবাস। একটু হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপের মধ্যে দিয়ে বিটাউনে দীর্ঘদিন মাদক পাচারের কাজ করে সিদ্ধার্থ-রিয়া।
তবে শাস্তি রিয়া পেলেও সিদ্ধার্থ ছিলেন অধরা। বিভিন্ন চ্যালেনে এসে একের পর এক সওয়াল জবাবে দেখা গিয়েছিল নানা অসংলগ্ন কথা। তবুও কেন গ্রেফতার হচ্ছেন না তিনি, প্রশ্ন তুলেছিল ভক্তরা। এবার নয়া মোড় মাদক মামলায়। কয়েকদিন আগেই সিদ্ধার্থ পিঠানিকে ডেকে পাঠানো হয় নার্কোটিক্স থেকে, চলে সওয়াল জবাব, এবার অসংলগ্নতা মেলায় তাকে হাজতে নিল নার্কোটিক্স। ১৪ দিনের জেল হেফাজতে সিদ্ধার্থ পিঠানি। অপেক্ষায় ভক্তরা এখন কেবলই সুবিচারের।