সংক্ষিপ্ত

সকলেই তাঁকে মনে রেখেছেন নানান ছবির মধ্যে দিয়ে, নানান চরিত্রের মধ্যে দিয়ে।  সেই স্টারকেই এবার জন্মদিনে ভালোবাসায় ভরিয়ে তুলছে ভক্তমহল। সুশান্ত সিং রাজপুত থাকলে তাঁর বয়স হত ৩৬ বছর। 

শুভজন্মদিন সুশান্ত (happy Birthday Sushant Singh Rajput) , প্রিয় অভিনেতাকে (Bollywood Star) এভাবেই শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিচ্ছে এদিন সকাল থেকেই ভক্তমহল। একের পর এক স্টার থেকে শুরু করে পরিবারের সদস্যরা, প্রিয় মানুষটিকে ছবিতে ভিডিওতে (Video) স্মরণ করছে এদিন সকাল থেকেই। সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput) মানেই প্রাণবন্ত এক উচ্ছ্বাস। সুশান্ত মানেই সিনে দুনিয়ার হার্টথ্রোব। যার উপস্থিতিতে এক কথায় মন দিয়ে থাকেন সকলেই। যাঁর হাসিতে আজও বিদগ্ধ স্মৃতি মলিন, সকলেই তাঁকে মনে রেখেছেন নানান ছবির মধ্যে দিয়ে, নানান চরিত্রের (Movie Charracter) মধ্যে দিয়ে।  সেই স্টারকেই এবার জন্মদিনে ভালোবাসায় ভরিয়ে তুলছে ভক্তমহল। সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput) থাকলে তাঁর বয়স হত ৩৬ বছর। 

 

View post on Instagram
 

 

এদিন সকালেই সুশান্তের দিদি শ্বেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু দেখা ও দেখা ভিডিও কোলাজ শেয়ার করে, জানান কি সুন্দর সংমিশ্রণ, জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা ভাই। এই ভিডিওতেই সেলেব দুনিয়ার পোস্ট ভরতে থাকে। তিনি একজন শিল্পী একজন অভিনেতা হিসেবে যে কতটা ভালো মনের মানুষ ছিলেন, নিজের কাজ নিয়ে যে ঠিক কতটা দক্ষ ছিলেন, তা পরতে-পরতে উঠে আসে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তির মুখ থেকে। একবার সেই ছবি স্পষ্ট করেছিলেন কেদারনাথ পরিচালক। 

আরও পড়ুন- ব্লাউজের নিচ দিয়ে বেরিয়ে গেল স্তনের একাংশ, শাড়িতে নয় উরফির ক্লিভেজে চোখ আটকে নেটিজেনদের

আরও পড়ুন-অন্তর্বাস না পরে 'Morning Walk' -এ বেরোলেন মালাইকা, নির্লজ্জ পোশাকে নায়িকাকে দেখে রেগে আগুন নেটপাড়া

আরও পড়ুন-Priyanka Chopra : 'বিয়ের পর মঙ্গলসূত্র পরা কি আদৌ উচিত', কেমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল প্রিয়ঙ্কার

এক গুণী শিল্পীর কদর হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। গত এক বছরে কেবলই সুশান্তের মৃত্যু, অবসাদ, মাদক এই দেখেছে সকলে। কিন্তু এর বাইরে যে সুশান্ত এক বিশাল জগত নিয়ে ছিল, প্রতিটা চরিত্রে যে সুশান্ত আজও জীবিত তা সেলিব্রেশনের কথা ভুলে গিয়েছে অনেকেই। প্রায় এক বছর হতে যায় সুশান্ত আর নেই, এবার তাঁর সেই কঠোর পরিশ্রম-সৃষ্টির কথাই তুলে ধরলেন কেদারনাথ ছবির লেখক কণিকা ধিলন। কণিকার কথায়, তিনি সুশান্তকে যে টুকু দেখেছেন, একটা গল্পকে দাঁড় করাতে তিনি ঠিক যতটা পরিশ্রম করে থাকেন, তাঁর থেকে অনেকগুণ বেশি পরিশ্রম করতেন সুশান্ত। প্রতিটা চরিত্রেই একটুকরো সুশান্তকে পাওয়া যায়। ছবির মধ্যে প্রাণ ঢেকে অভিনয় করতেন তিনি, একটা অভিনেতার ঠিক যতটা করার কথা, তার থেকেও বেশি নিজেকে উজার করে দিতেন, হোমওয়ার্ক করতেন, যা ছবিকে এক অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিত।