সংক্ষিপ্ত
জি-৭ বৈঠকের নেতাদের সতর্ক করল চিন
ছোট দলহগুলি কখনই বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না
বলল লন্ডনে চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র
লন্ডনে জি৭ G-7 সামিট চলার মধ্যেই এল চিনা হুমকি। ছোট ছোট দলগুলি বিশ্বের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে না । সরাসরি জানিয়ে দেওয়া হল চিনের পক্ষ থেকে। লন্ডনে চিনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে হলা হয়েছে, সেদিন এখন আর নেই, যে কোনও ছোট দল বিশ্বের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে। গ্রুপ অব সেভেনের নেতাদের সতর্ক করে চিন বলেছে, ছোট গোষ্ঠীগুলি বিশ্বের ভাগ্য নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তারা বেজিংএর শক্তির মোকাবিলায় একজোট হয়ে কাজ করার চেষ্টা করে বিশ্বের সবথেকে ধনী গণতন্ত্রগুলিকে পিছনে ফেলে দিয়েছিল। শীর্ষস্থানীয় বিশ্ব শক্তি হিসেবে চিন আবার ফিরে এসেছে বলেও মন্তব্য করা হয়।
করোনা মহামারির মধ্যেই নতুন কোভিড ১৯ জীবাণুর সন্ধান চিনে,তবে কি আরও ভয়ঙ্কর হবে অতিমারি ...
লন্ডনে চিনের দূতাবাসের এর মুখপাত্র বসেছেন, চিন বিশ্বাস করে ছোট, শক্তিশালী বা দুর্বল, ধনী বা দরিদ্র, সব দেশই সমান। সমস্ত দেশের পরামর্শ নিয়েই কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা জরুরি। শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে চিনের পুনবিবর্তন সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয় ১৯৯১ সালে ঠান্ডাযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন।
জি-৭ নেতারা, দক্ষিণ পশ্চিম ইসংল্যান্ডে সভা করছেন। এই গ্রুপের নেতারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্স, জাপান- বিশ্বের কাছে তুল ধরতে চাইছে চিনের দুর্বলাগুলি। সূত্রের খবর কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন টুডো এই আলোচনায় চিনের কাছ থেকে আসা চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন জি-৭ এর মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলিকে নিয়ে এমন একটি অবকাঠামো তৈরি করতে হবে যা শিজিংপিংএর বহু ট্রিলিয়ন ডলার বেল্ট ও রোড উদ্যোগকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফেলতে পারে। পাশ্চাত্য শক্তিগুলি চিনকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে বলেও বেজিং অভিযোগ তুলেছে। বড় শক্তিগুলি চিনকে আটকাতে চাইছে। চিনকে নানাভাবে অবমাননা করা হচ্ছে। যা পুরনো সাম্রাজ্যবাদী মানসিতকার প্রমান বলেও চিনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
প্রয়াত বিশ্বের সর্ববৃহৎ পরিবারের প্রধান, ৩৯ স্ত্রী আর ৯৪ সন্তান রেখে পরলোকে জিয়ানা চানা