সংক্ষিপ্ত
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করবেন E-RUPI। নতুন এই ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে লেনদেন অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।
ই-রুপি (e-rupi) ভারতের প্রথম ডিজিটাল মুদ্রা। নগদ অর্থ ছাড়াই পরিষেবা প্রদানকারী আর গ্রাহক দ্রুততম লেনদেন করতে পারে ই-রুপির মাধ্যমে। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন এই প্রকল্প সূচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, ই-রুপি দেশের ডিজিটাল গর্ভানেন্সের একটি নতুন রাস্তা। এটির মাধ্যমে লেনদেন অনেক সহজ হয়ে যাবে। আগামী দিনে ই-রুপি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানান হয়েছে, এটির মাধ্যমে গ্রাহক অনেক সুবিধে পাবেন।
ই-রুপি কী?
ই-রুপি একটি ক্যাশলেস টুল বা ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম।
এটি ভাউচার হিসেবে নেওয়া যেতে পারে। একটি RO কোড থাকবে বা এসএমএস স্ট্রিংএর উপর ভিত্তি কেই লেনদেন করা হবে। উপভোক্তার মোবাইল ফোনে এসএমএসএর মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ই-রুপির মাধ্যমে তৃতীয় কোনও মধ্যস্থতাকারী ব্যক্তি কোনও সুযোগ সুবিধে গ্রহণ করতে পারবে না।
পরিষেবা প্রদানকারী আর সুবিধেভোগীর মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ থাকবে।
এটি একটি প্রিপেইড পরিষেবা, তাই আগে থেকেই অর্থ দেওয়া থাকে বলে ঝক্কি অনেকটাই কমবে।
ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যাপস বা ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং ছাড়াই ভাউচার ভাঙাতে পারবে গ্রাহক।
অসম-মিজোরাম সংঘর্ষের জন্য দায়ী কংগ্রেস, প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে নালিশ বিজেপি সাংসদের
বন্যা আর করোনার ডেল্টা স্ট্রেইন, দুইয়ের ষাঁড়াশি আক্রমণে প্রাণ ওষ্ঠাগত চিনাদের
Tokyo Olympic 2020- ভারতের সোনার মেয়ে পিভি সিন্ধুর অন্য ছবি, মন কেড়ে নেবে আপনারও
ই-রুপি তৈরি করেছে ন্যাশানাল পেমেন্ট কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার ইউপিআই প্ল্যাটফর্মটি ই-রুপি তৈরি করেছে। অর্থ মন্ত্রক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, জাতীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এটি তৈরি করা হয়েছে। পিএমওর তরফে একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছে। কল্যাণমূলক পরিষেবার লিঙ্ক প্রুফ ডেলিভারি নিশ্চিত করার দিকে একটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। গ্রামীণ মানুষের কাছে কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্য পৌঁছে দিতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে পিএমও।
ভারতের তরুণ উদ্যোগপতি রাজীব মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে ভারত অনেকটাই এগিয়ে যাবে। এবার থেকে ডিজিটালাইদেশনের জন্য আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা চিনের ওপর নির্ভর করে থাকতে হবে না ভারতকে। তৃতীয় আরও একটি পদ্ধতি রয়েছে ভারতের হাতে।