বুধবার সাধারণ বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তার আগেই কৃষি বাজেট নিয়ে প্রত্যাশা বাড়ছে। কারণ দেশের মূল অর্থনীতির একটি বড় অংশই কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
বিশ্বজুড়ে মন্দার ফলে আর্থিক বৃদ্ধির হার যে ২০২৩ সালে কমবে তা জানিয়ে দিল আইএমএফ। তাদের ডবলুইও রিপোর্টে তা পরিষ্কার করেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, ২০২৪ সালে এই আর্থিক বৃদ্ধির হার আবার পূর্ববর্তীস্থানে ফিরবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে আইএমএফ। ইন্টারন্যাশনাল
২০২০ সালের বাজেট থেকে শিক্ষা খাতের উচ্চ প্রত্যাশা রয়েছে। করোনা মহামারীর পর এটাই প্রথম বছর, যখন শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার জন্য স্কুল-কলেজে যেতে শুরু করেছে। জেনে নিন এই খাতের বিশেষ আশা কি।
সংসদে শুরু বাজেট অধিবেশন। তার আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন ভারতের বাজেট দেশের মানুষের প্রত্যাশা পুরণ করবে।
লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা জানিয়েছেন, নতুন ভবনে নয়, ২০২৩ সালের অধিবেশন হবে পুরনো সংসদ ভবনেই।
সংবিধানের ১১০ অনুচ্ছেদ অনুসারে, মানি বিল লোকসভায় পেশ করতে হবে। তারপর এটিকে সুপারিশের জন্য রাজ্যসভায় পাঠানো হয়। রাজ্যসভা ১৪ দিনের মধ্যে সুপারিশ সহ বিলটি ফেরত দিতে হবে। তবে, লোকসভা সমস্ত বা কিছু সুপারিশ প্রত্যাখ্যান করতে পারে।
গত দুই বছরের সাধারণ বাজেটের মতো এবারের বাজেটও ই-বাজেট আকারে পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। মঙ্গলবার থেকে বাজেট অধিবেশন শুরু হবে এবং আগামীকালই সংসদে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করা হবে।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ২০২৩-২৪-এর বাজেট পেশ করবেন। আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই তাঁর শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। সরকার আয়কর ফ্রন্টে মধ্যবিত্ত এবং কর্মরত লোকদের কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে
বাজেট অধিবেশনের আগেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে এটাই শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট।
বাজেট তৈরি ' লক-ইন' প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগে প্রতি বছরই এই অনুষ্ঠান করা হয়। অর্থমন্ত্রকের কর্মী ও আধিকারিকদের হালুয়া তৈরি করে তা নিজে হাতে পরিশেবন করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী