বাজেট নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। তিনি বলেন এই বাজেটে বৈষম্যে মেটানোর কোনও কথা বলা হয়নি। বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে দেশের বিপুল মানুষের সঙ্গে।
এই বছরের বাজেটে অটো ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও বিশেষ ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেটে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে স্টার্টআপের উপরও। কিন্তু ২০২৩ সালের বাজেট এই দুই সেক্টরের জন্য কতটা ইতিবাচক হল? কী বলছেন দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিরা? দেখে নেওয়া যাক।
গতবারের তুলনায় বাজেট বরাদ্দ বেড়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের। অমিত শাহের মন্ত্রকের দায়িত্বে রয়েছে অভ্যন্তরীন নিরাপত্তা।
রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য এবং ভারতকে এর অন্যতম গুরুতর সংকট থেকে বের করে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।
সরকারের প্রচেষ্টা ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ধারণাকে প্রচার করা। যার আওতায় ন্যাশনাল ডিজিটাল লাইব্রেরি, ডাটা সেন্টার এবং ডিজি লকারের মতো প্রযুক্তিকে আপগ্রেড ও সমৃদ্ধ করার ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষাখাতে গতবারের তুলনায় বাজেট বরাদ্দ বাড়ানের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। যুদ্ধ অস্ত্র ও সরঞ্জাম কেনার জন্য অর্থ বরাদ্দ বাড়ান হয়েছে।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ২০২২-২৩ সালের সাধারণ বাজেটে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে ৮০ লক্ষ সাশ্রয়ী মূল্যের বাড়ি নির্মাণের জন্য বরাদ্দ ঘোষণা করেছিলেন।
বিচার ব্যবস্থাকে গতিশীল করা এবং ভিকটিমকে দ্রুত বিচার প্রদানের লক্ষ্যে দেশে তৃতীয় ধাপে ই-কোর্ট চালু করা হবে। এর জন্য অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন যে সারা দেশে ই-কোর্টের প্রচারের জন্য ৭০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে ।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষ বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন । এবার এই বাজেট নিয়ে মুখ খুললেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মোদী সরকারের বাজেটকে 'অমাবস্যার অন্ধকার' বলে উল্লেখ করলেন তিনি ।
বাজেটে গতবারের তুলনা অর্থবরাদ্দ বাড়ল কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর। সিবিআই-এর আধুনিকীকরণ-সহ একাধিক খাতে হবে বরাদ্দ অর্থ খরচ।