অঞ্জলি বিশ্বকর্মীর বাবা আনন্দ কুমার অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির কর্মী। মা নীলম বিশ্বকর্মা হোমমেকার। অঞ্জলির ছোট বোনও রয়েছে। বাড়িয়ে সেই প্রথম সিভিস সার্ভির পরীক্ষায় সফল ব্যক্তিত্ব।
তাঁর জীবনবোধ বা জীবনের প্রতি মূল্যায়নের ক্ষমতা চমকে দিতে পারে, যে কোনও তাবড় ব্যক্তিত্বকে। ইউপিএসসি পরীক্ষাকে শুধু মাত্র পরীক্ষা হিসেবে দেখেননি ইশা।
প্রখরের বয়স মাত্র ২৬ বছর। তাঁর বাবা রাকেশ জৈন। কোতওয়ালি সদর এলাকায় তাঁর একটি মুদির দোকান রয়েছে। আর মা গৃহবধূ। প্রখরের বড় হওয়া ললিতপুরেই। সেখান থেকে হাইস্কুলের পড়া শেষ করেছিলেন তিনি। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য তাঁর বাবা তাঁকে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন শহরে। আইআইটি কানপুর থেকে বি.টেক পাশ করেন।
বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল ল স্কুল থেকে স্নাতক ইশা সিং ১৯১ স্থান পেয়েছেন, সেটা যেমন সাফল্যের, তেমনই তাঁর চিন্তাভাবনার ভিন্নতা বেশ নজর কেড়েছে সবার।
অঞ্জলি বিশ্বকর্মা জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে ইউপিএসসি পরীক্ষার বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। তারপর থেকে লক্ষ্যে অবিচল থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করে দেন।