সংক্ষিপ্ত
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৩৬৫
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৩৪ জনের
নতুন করে আক্রান্ত ৯০৯ জন
ইস্টারের শুভেচ্ছা বার্তায় লড়াইকে আরও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৩৪ জনের
নতুন করে আক্রান্ত ৯০৯ জন
ইস্টারের শুভেচ্ছা বার্তায় লড়াইকে আরও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দিল্লি ও মহারাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ইতিমধ্যেই হাজার ছাড়িয়ে গেছে। দুটি রাজ্যেরই পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দিল্লি ও মহারাষ্ট্র রীতিমত কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে। সম্পূর্ণ লকডাউনের পথে হেঁটেও নাগরিকদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ওড়িশা, পঞ্জাব আগেই লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ এপ্রিল করা হয়েছে। তবে আগামী ১০ জুন পর্যন্তস সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলেও জানান হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে কর্নাটক ইতিমধ্যেই বাসের টিকিটের আগাম বুকিং বন্ধ করে দিয়েছে। রাজস্থানে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন আরও ৫১ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ধীরগতিতে হলেও বাড়ছে ছত্তিশগড় ও ওড়িশায়।
আরও পড়ুনঃ ৮০ জনের একটাই শৌচাগার, করোনা মোকাবিলায় ধারাভিতে কী করে বজায় থাকবে সামাজিক দূরত্ব .
আরও পড়ুনঃ নিস্তার পেল না মুম্বই তাজও , অতিথি বিহীন হোটেলে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ৬ .
আরও পড়ুনঃ করোনা-সৈনিকদের সঙ্গে চরম বর্বরতা পঞ্জাবে, লকডাউনে হাত কাটা হল পুলিশের
শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের অধিকাংশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলেছিলেন। সেখানে আরও দুসপ্তাহের জন্য লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর পক্ষেই সওয়াল করেছে অধিকাংশ রাজ্য। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গত ২৫ মার্চ থেকেই লকডাউন জারি হয়েছে দেশে। কিন্তু এখনও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তবে কেন্দ্রীয় এক আমলা জানিয়েছেন লকডাউন না হলে আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষেরও বেশি হয়ে যেত। এদিনই সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইস্টারের শুভেচ্ছা জানিয়েছে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইকে আরও শক্তিশালী করতে আহ্বান জানিয়েছেন।