সংক্ষিপ্ত
লকডাউনে ৩টি জোন ভাগ করা হতে পারে দেশকে
করোনা আক্রান্তের সংখ্যার বিচারে হতে পারে বিভাজন
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এমন এলাকায় স্বাভাবিক জীনের ছাড়পত্র
রীতিমত গুরুত্ব দিয়ে মানতে হবে সামাজিক দূরত্ব
করোনা আক্রান্তের সংখ্যার বিচারে হতে পারে বিভাজন
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এমন এলাকায় স্বাভাবিক জীনের ছাড়পত্র
রীতিমত গুরুত্ব দিয়ে মানতে হবে সামাজিক দূরত্ব
কোন জোনের কী কতটা নিরাপত্তা থাকবে?
লাল-
দেশের যেসব জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি সেইসব জেলাকে লাল জোনের অন্তর্গত রাখা হবে। পাশাপাশি সরকার যেসব এলাকাগুলিকে করোনাভাইরাসের হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করেছে সেগুলিএই লাল জোনের অন্তর্গত হবে। লাল জোনে চলবে সম্পূর্ণ লকডাউন। সিল করে দেওয়া হবে পুরো এলাকা। যে কোনও রকম যাতায়াতের জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে।
কমলা
যেসব জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা হলেও কম। অতীতে গোষ্ঠী সংক্রমণের প্রবনতা দেখা গেলেও তা বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রিত। সেই সব এলাকাগুলি কমলা জোনের অন্তর্গত থাকতে পারে। রাজস্থানের ভিলওয়ারাকে এই জোনের অন্তর্গত রাখা যেতে পারে। এই এলাকায় কিছুটা কম নিয়ন্ত্রিত হবে যান চলাচল। চাষাবাদের কাজেও প্রয়োজনীয় ছাড় পাবেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সবুজ
দেশের যেসব এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সন্ধান মেলেনি সেই সব এলাকাই সবুজ জোনের অন্তর্গত। এই সব এলাকায় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে স্বাভাবিক জীবনের ছাড়পত্র দেওয়া হবে।
আরও পড়ুনঃ মাস্ক না পরে করোনাভাইরাসকে ডোন্ট কেয়ার, উত্তর কোরিয়ার কিম জং আছেন নিজের ছন্দে
আরও পড়ুনঃ করোনা-সৈনিকদের সঙ্গে চরম বর্বরতা পঞ্জাবে, লকডাউনে হাত কাটা হল পুলিশের
আরও পড়ুনঃ একালের 'সত্যবান', লকডাউনে ক্যান্সারে আক্রান্ত স্ত্রী নিয়ে ১৩০ কিলোমিটার সাইকেলে অতিক্রম
কমলা জোনের পাশাপাশি সজুব জোনেও কৃষি কাজের জন্য ছাড় দেওয়া হবে। তবে স্থানীয় সামাজিক দূরত্ব সুনিশ্চিত করেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে। এই দুই জোনে সীমিত রেল ও উড়ান পরিষেবা চালু করার চিন্তাভাবনাও রয়েছে সরকারের।