সংক্ষিপ্ত
করোনাভাইরাসকেও মানছেন না কিম জং উন
মাস্ক না পরেই দেখা যাচ্ছে সর্বত্র
করোনায় নাকি উত্তর কোরিয়ায় আক্রান্ত ৫০০
নাগরিকদের সুরক্ষার প্রস্তাব প্রশাসনিক বৈঠকে
মাস্ক না পরেই দেখা যাচ্ছে সর্বত্র
করোনায় নাকি উত্তর কোরিয়ায় আক্রান্ত ৫০০
নাগরিকদের সুরক্ষার প্রস্তাব প্রশাসনিক বৈঠকে
এই অবস্থায় গত শনিবারই কিম জং উনের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেছিল উত্তর কোরিয়ায় ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কাস পার্টি অব কোরিয়ার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা। মানুষের জীবন রক্ষা ও সুরক্ষার জন্য আরও সুষ্ঠ রাষ্ট্র ব্য়বস্থার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। তবে করোনাভাইরাসের প্রভাবে দেশের অর্থনীতি কিছুটা হলেও ধাক্কা খাবে বলে জানান হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবকরম চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও জানান হয়েছে উত্তর কোরিয়ার প্রশাসনের তরফ থেকে। শনিবারের কিম জং উনের নেতৃত্ব যে বৈঠকে বসেছিল তার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। কিন্তু সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে দেশেরব সর্বেসবা মিক জং উন মাস্ক পরেননি। পাশাপাশি দলের প্রথম সারির নেতৃত্ব কেউ মাস্কের ব্যবহার করেননি। মানা হয়নি নিরাপদ সামাজিক দূরত্বও। কেন এই ডোন্ট কেয়ার মনোভাব? করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে কেন এত হালকভাবে নেওয়া হচ্ছে তাই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুনঃ উকুন মারার ওষুধে মাত্র ৪৮ ঘণ্টাতেই 'মরবে' করোনাভাইরাস, দাবি অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীদের
আরও পড়ুনঃ করোনাভাইরাসে কি সংক্রমিত হতে পারে আপনার বাড়ির পোষ্য বিড়াল, কুকুর, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা
আরও পড়ুনঃ নিউ ইয়র্কে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের জন্য চিন দায়ি নয়, ইঙ্গিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমীক্ষায় .
অন্যদিকে প্রতিবেশী রাষ্ট্র দক্ষিণ কোরিয়া প্রথম থেকেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে রীতিমত সংবেদনশীল। নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য যথাযত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যা বাহবা কুড়িয়েছে গোটা বিশ্বে। কিন্তু তাও এখনও পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আসেনি সংক্রমণ। দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১৪ জনের। কিন্তু উত্তর কোরিয়া থেকে আক্রান্তের কোনও সুস্পষ্ট ছবি দেওয়া হচ্ছে না। এই অবস্থায় রাষ্ট্রে যুদ্ধের দক্ষতা আরও বাড়াতে কী কী করা যেতে পারে তাই নিয়েই আলোচনা হয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে। একই সঙ্গে শনিবারের বৈঠকে কিম জং উনের বোন পলিট ব্যুরোর সদস্য নির্বাচিত হয়েছে বলেও কোরিয়ায় সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানান হয়েছে।