সংক্ষিপ্ত
- খুব তাড়াতাড়ি শুরু হতে পারে শিশুদের টিকা অভিযান
- অনুমোদনের অপেক্ষায় ZyCov-D
- জাইডাস ক্যাডিলার টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে
- আজি জানান হয়েছে ডিজিডিআইএর কাছে
খুব তাড়াতাড়ি দেশে পাওয়া যাবে শিশুদের করোনাভাইরাসের টিকা জাইকোভ-ডি/(ZyCov-D)। জাইডাস ক্যাডিলার তৈরি করছেে শিশুদের কোভিড টিকা। ইতিমধ্যে তা জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদনের জন্য ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোসার জেনারেল (DGCI)এর কাছে পাঠান হয়েছে। তার আগে অবশ্য ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও হয়েছে এই করোনাটিকার। সূত্রের খবর আগামী ৮-১০ দিনের মধ্যে শিশুদের কোভিড টিকা জাইকোভ-ডি/(ZyCov-D)অনুমোদন পেয়ে যাবে। তারপরেই এই দেশে শিশুদের টিকা কর্মসূচি শুরু হবে।
করোনার ডেল্টা সংক্রমণের মধ্যেই নতুন বিপদ LAMBDA , কোভিডের নতুন রূপ নিয়ে সতর্ক করল WHO
সূত্রের খবর এখনও সম্পূর্ণ হয়নি শিশুদের কোভিড টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। সম্পূর্ণ ট্রায়াল শেষ হবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। সূত্রের খবর গাইডলাইন অনুযায়ী ডিজিসিআই জরুরি অনুমোদন দিলে দেশে শিশুদের টিকা কর্মসূচি চালু করতে কোনও সমস্যা থাকবে না। জাইকোভ-ডি/(ZyCov-D) ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এই দেশে শুরু হয়েছিল চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে। মূল ১২-১৮ বছর বয়সীদের এই টিকা দেওয়া যাতে পারে বলেও সংস্থার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
করোনাকালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে হিংসা, মানা হবে না বলে কেন্দ্রের চিঠি রাজ্
জাইকোভ-ডি/(ZyCov-D) তিনটি ডোজের ভ্যাকসিন। শিশু ও প্রাপ্তবয়স্করা ব্যবহার করতে পারবে। প্রথম দুটি ডোজের ব্যবধান থাকবে ২৮ দিন, দ্বিতীয় ডোজের প্রায় ৫৬ দিন পরে তৃতীয় ডোজটি নিতে হবে বলেও জানিয়েছেন চিকিৎসক অমিত ভাট। চিকিৎসক বেলগাভির জীবন রেখা হাসপাতালের চিকিৎসক। জাইডাস ক্যাডিলা দেশে মোট ২০টি কেন্দ্রে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রগুলির একটি হল জীবন রেখা।
করোনার তৃতীয় তরঙ্গে কতটা নিরাপদ শিশুরা, জানাল AIIMS ও WHOএর গবেষকরা ...
সূত্রের খবর জীবন রেখাসহ ২০টি কেন্দ্রে ১২-১৮ বছর বয়সীদের টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হচ্ছে। ২০ জন শিশুর শরীরে এই টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যে ২০টি শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের শারীরিক অবস্থা পর্যেবক্ষণ করা হচ্ছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুঁজে পাওয়া যায়নি। আর সেই রিপোর্ট দেশে জাইকোভ-ডি/(ZyCov-D)টিকার জরুরি অনুমোদনও চাওয়া হয়েছে।
গত বছর ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের নেতৃত্ব ছিলেন অমিতাভ ভাট। তাতে রীতিমত সাফস্য পাওয়া গিয়েছিলে। কোভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যথেষ্ট সফল হয়েছিল তাঁর দল। কোভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রথম দুটি ধাপে ৫৪ জন করে স্বেচ্ছাসেবক অংশ নিয়েছিলেন। তৃতীয় দফার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে অংশ নিয়েছিলেন প্রায় ২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক।