সংক্ষিপ্ত
আজ দূর্গা ষষ্ঠী। নবরাত্রী বা এই ষষ্ঠীর দিনে দেবীকে মা কাত্যায়নী রূপে পুজো করা হয়েছ। মা দুর্গার এই ষষ্ঠ রূপ অত্যন্ত করুণাময়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে মা দুর্গা তার ভক্তদের তপস্যা সফল করতে এই রূপ ধারণ করেছিলেন। কিংবদন্তি অনুসারে, দেবী দুর্গা মহর্ষি কাত্যায়নের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর ঘরে কন্যা রূপে জন্মগ্রহণ করেন।
আজ দূর্গা ষষ্ঠী। নবরাত্রী বা এই ষষ্ঠীর দিনে দেবীকে মা কাত্যায়নী রূপে পুজো করা হয়েছ। মা দুর্গার এই ষষ্ঠ রূপ অত্যন্ত করুণাময়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে মা দুর্গা তার ভক্তদের তপস্যা সফল করতে এই রূপ ধারণ করেছিলেন। কিংবদন্তি অনুসারে, দেবী দুর্গা মহর্ষি কাত্যায়নের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর ঘরে কন্যা রূপে জন্মগ্রহণ করেন। মহর্ষি কাত্যায়নের কন্যা হওয়ার কারণে দেবী দুর্গার এই রূপের নাম হয় কাত্যায়নী। এর সাথে পরবর্তীতে মা কাত্যায়নী মহিষাসুরকে বধ করলে তাকে মহিষাসুর মর্দানিও বলা হয়।
পয়লা অক্টোবর দূর্গ ষষ্ঠী। এই দিনেই কাত্যায়নী রূপের পুজো হয়। কারণ মহালয়ার পর দিন থেকে ৯টি রূপে দেবী দূর্গা পুজিত হন। যথাযথভাবে মা কাত্যায়নীর পূজা করেন, তার সমস্ত রোগ, দুঃখ ও ভয় দূর হয়। এছাড়াও, দেবীর আরাধনা সমস্ত বৈবাহিক বাধা থেকে মুক্তি দেয়। আসুন জেনে নেই মা কাত্যায়নীর পূজা পদ্ধতি ও মন্ত্র সম্পর্কেঃ
কাত্যায়নীর পুজোর পদ্ধতি
ষষ্ঠ দিনে সকালে স্নানের পর পরিষ্কার কাপড় পরিধান করুন। এর পরে, পূজার স্থানটি পরিষ্কার করুন এবং গঙ্গাজল দিয়ে পবিত্র করুন। এখন সবার আগে হাত গুটিয়ে মা কাত্যায়নীর মূর্তি বা ছবির সামনে প্রণাম করুন। তারপর পূজার সময় দেবীকে হলুদ বা লাল বস্ত্র অর্পণ করুন। এরপর দেবীকে হলুদ রঙের ফুল, কাঁচা হলুদের ডুরে অর্পণ করুন। তারপর মাকে মধু নিবেদন করুন। মা কাত্যায়নীর সামনে আসনে বসে মন্ত্র, দুর্গা চালিসা ও সপ্তশতী পাঠ করুন। এরপর ধূপ-প্রদীপ জ্বালিয়ে মায়ের আরতি করুন। পূজা শেষে সবাইকে প্রসাদ বিতরণ করুন।
মা কাত্যায়নী পুজোর মন্ত্রঃ
চন্দ্র হাসোজ ভালকার শরদু প্রেমিক বাহন
কাত্যায়নী শুভম দাদ্যা দেবী দানব ঘাটিনী
দেবী সর্বভূতেশু মা কাত্যায়নী রূপেন সংস্থা
নমস্তস্য নমতস্য নমতস্যো নমো নমঃ।।