সংক্ষিপ্ত
- দেবীপক্ষের চতুর্থ দিনেই জনপ্রিয় পুজোগুলিতে শুরু হয়ে গিয়েছে দর্শনার্থীদের ঢল
- বোধনের আগে কল্পারম্ভ এবং বোধনের পর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত হয়
- মহাপঞ্চমী মানে বোধনের আগের দিন
- অর্থাৎ দুর্গা পুজোর শুরু আর সেই সঙ্গে এক বছরের অপেক্ষার অবসান
শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোর তোড়জোড়, মণ্ডবে মণ্ডবে দর্শনার্থীদের ভিড় শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। দেবীপক্ষের চতুর্থ দিনেই জনপ্রিয় পুজোগুলিতে শুরু হয়ে গিয়েছে দর্শনার্থীদের ঢল। মা দুর্গার মুখের আবরণ উন্মোচনই এই দিনের প্রধান কাজ হিসাবে গন্য হয়। বোধনের আগে কল্পারম্ভ এবং বোধনের পর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই নিয়মের পরেই সকল দেব-দেবী এবং তার সঙ্গে মহিষাসুরের ও পুজো করা হয়।
আরও পড়ুন- জেনে নিন দুর্গা পুজোয় কীভাবে বাড়িতে করবেন মঙ্গল ঘট স্থাপন
মহাপঞ্চমী মানে বোধনের আগের দিন। অর্থাৎ দুর্গা পুজোর শুরু আর সেই সঙ্গে এক বছরের অপেক্ষার অবসান। মা এসে পড়েছেন মর্ত্যে। পটুয়াবাড়ি থেকে মণ্ডপে মণ্ডপে পৌঁছে গিয়েছেন মা। ঢাকের শব্দে মেতে উঠেছে চারিদিক। কলকাতায়তো অনেক পুজোয় ইতিমধ্যেই উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে, আর শুরু হয়ে গেছে দর্শনার্থীদের ভিড়। তৃতীয়া-চতুর্থী থেকেই প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ভিড়। পঞ্চমীর রাতে ভিড় বাড়বে আরও। কচিকাঁচার দল চারিদিকে নতুন জামা কাপড় পরে হাতে ক্যাপ-বন্দুক নিয়ে বেরিয়ে পড়েছে। যদিও এখন এই দৃশ্য আগের মত সব জায়গায় চোখে পড়ে না আর আগের মত। তবে পুজোর আনন্দে রয়েছে সকলেরই মনে। ৮-৮০ সবাই মেতে উঠেছে পুজোর আনন্দে। ভিড়ের কথা মাথায় রেখে নিরাপত্তার জন্য সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বড় পুজোর মণ্ডপগুলিতে।
তাই এক বছরের অপেক্ষার অবশান ঘটিয়ে মেতে উঠুন এই শারদীয়া উৎসবে। মেতে উঠুন মায়ের আরাধনায়। পঞ্চমী তিথি আরম্ভ ১৫ আশ্বিন ১৪২৬, বুধবার, ইং ২রা অক্টোবর ২০১৯, বেলা ১১টা ৪০ মিনিট থেকে।