জন কি বাত-এর সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ভোট প্রাপ্তির হারে খুব কংগ্রেস খুব একটা পিছিয়ে থাকবে না বিজেপির থেকে। তবে দ্বিতীয় স্থানে থাকা কংগ্রেসের সঙ্গে আপ-এর পার্থক্য হবে অনেকটাই। অন্যদিকে এই রাজ্যে বহুজন সমাজ পার্টি পাবে মাত্র ২ শতাংশ ভোট।
জনকি বাতের নির্বাচনী সমীক্ষায় স্পষ্ট প্রিয়াঙ্কা গান্ধী কংগ্রেসকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছিলেন তা ফলপ্রসূ হবে না। কার্যত এই রাজ্যে সবথেকে প্রথমে প্রচার শুরু করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। মহিলাদের টর্গেট করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতে তিনি সফল হবেন না বলেও ইঙ্গিত রয়েছে সমীক্ষা। বিধানসভা নির্বাচনে ভোট প্রাপ্তির হারেও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি
পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে ১১৭টি আসনে। ক্ষমতা দখলের ম্যাজিক ফিগার ৫৯। অর্থাৎ ক্ষমতা দখল থেকে খুব বেশি দূরে থাকবে না আম আদমি পার্টি। কারণ জনকি বাতের সর্বশেষ সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আপ-এর দখলে রয়েছে ৫৮-৬৫টি আসন। অন্যদিকে ভোট প্রাপ্তির শতাংশের হারে কংগ্রেস প্রায় গায়ে গায়ে রয়েছে আম আদমি পার্টির।
এদিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় রয়েছে মোট ৪০৩ টি আসন। এবারের বিধানসভা ভোটের লড়াইয়ে প্রধানত প্রথম সারিতে রয়েছে বিজেপি, সমাজবাদী পার্টি, কংগ্রেস, বিএসপি।
উত্তরপ্রদেশেও বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। নতুন বছরেই মোট ৭ দফায় বিধানসভা ভোট হতে চলেছে যোগী রাজ্যে।
লঙ্গেওয়ালয় খাদির তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় পতাকার প্রদর্শনের উদ্যোগ নিয়েছে, ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রণালয় (MSME)। পতাকার এজাতীয় পঞ্চম প্রদর্শীন ব্যবস্থা করা হয়েছে। এক আগে গত বছর গান্ধী জয়ন্তীতে লে-তে জাতীয় পাতার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল।
সমাজবাদী পার্টির অফিসে দলবদলের অনুষ্ঠানের বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে উত্তর প্রদেশে। যেখানে দেখা যাচ্ছে প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছে। কারও মুখেই মাস্ক নেই। মানা হয়নি নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব। তাই কোভিড বিধি শিকেয়ে উঠেছে। যা তৃতীয় তরঙ্গের সময় কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে (Goa Assembly Poll 2022) পি চিদম্বরম কংগ্রেসের প্রধান নির্বাচনী পর্যবেক্ষক। তিনি আরও বলেন তৃণমূল কংগ্রেস কিছু আগে ইঙ্গিত দিয়েছিল তারা গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করতে চায়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব সে সম্পর্কে সচেতন ছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এআইসিসিস তৃণমূলের কাছ থেকে কোনও অফিসিয়াল চিঠি পায়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ধরম সিং সাইনি সাহারানপুরের নাকুদ থেকে বিজেপির টিকিটে জিতে বিধায়ক হয়েছিলেন। তিনি এই কেন্দ্রের চার বারের বিঝায়ক ছিলেন। রাজ্যে ওবিসি সম্প্রদায়ের প্রথম সারির নেতাদের মধ্যে অন্যতম সাইনি। দল ছাড়ার মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগেই সাইনি জানিয়েছিলেন তিনি বিজেপিতে রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আইনজীবী শোভিত সাহারিয়া আদালতকে জানিয়েছেন নির্বাচনী রাজ্যগুলিতে ইতিমধ্যেই ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত শারীকির সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পরবর্তী নির্দেশিকা জারি করা হবে হবে বলে নির্ঘণ্ট প্রকাশের সময় জানান হয়েছে।