ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং জানিয়েছেন সীমান্তবর্তী রাজ্যের উন্নয়ন, জাতীয় নিরাপত্তা, রাজ্যের কল্যাণের জন্য তিনটি দল একত্রিত হয়ে নির্বাচনে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা একটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে।
কোভিড-১৯এর সংক্রমণ মোকাবিলায় আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত শারীরিক নির্বাচনী সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে নির্বাচন কমিশন শনিবার জানিয়েছিল ৫০০ জন দর্শক নিয়ে উন্মুক্ত স্থানে কোভিড-১৯ বিধি মেনে ভিডিও ভ্যানের মাধ্যমে ভোট প্রচার করা যাবে। কিন্তু কমিশন সতর্ক করে দিয়েছি ভিডিও ভ্যানের ইভেন্টগুলি যেন কোনও ভাবেই স্থানীয় বাসিন্দাদের অসুবিধের কারণ না হয়।
সঞ্জয় রাউত বলেছেন প্রথম থেকে শিবসেনা যদি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করত তাহলে পুরো ছবিটাই অন্য রকম হত। মহারাষ্ট্রের মত উত্তর ভারতে বরাবরই শিবসেনার পক্ষে জনসমর্থন ছিল। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে শিবসেনার পক্ষে উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে একটি ঢেউ ছিল।
রামপুর জেলার সুয়ার থেকে দাঁড়াচ্ছেন হায়দার আলি। তিনি সমাজবাদী পার্টির নেতার আজম খানের ছেল আবদ্দুলাহ খানের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারেন। ২০১৭ সালে এই কেন্দ্র থেকে লড়াই করেছিলেন আব্দুল্লাহ খান। কিন্তু ২০১৯ সালে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট তার মনোনয়ন বাতিল করে দিয়েছিল।
ওয়াইসি মুসলিম ভোটের পাশাপাশি ওবিসি ও দলিত সম্প্রদায় ভোটকেই টার্গেট করেছেন। সেই করাণেই তিনি জানিয়েছেন জোট ক্ষমতায় এলে একজন উপমুখ্যমন্ত্রী অবশ্যই মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি হবেন।
নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের সময়ই প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র বলেছিলেন, ভোটে যদি কোভিড-১৯ বিধিভঙ্গ হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলের কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সমস্ত কোভিড বিধি ও প্রটোকল মেনে চলার জন্য আবেদন করেছিলেন।
উৎপল আরও বলেন তাঁর সামনে লড়াই ব়ব়়ই কঠিন। তাঁর বাবা পানাজি কেন্দ্র থেকে পাঁচবার বিধায়ক হয়েছিলেন। কিন্তু বিজিপে তাঁর বাবার সেই কঠিন লড়াইয়ের দিনগুলি ভুলে গেছে বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন গতউপনির্বাচনে তাঁর বিজেপি কিছু অদ্ভুত কারণ দেখিয়ে তাঁকে পানাজি কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেনি। কিন্তু সেইসময় তিনি দলের কথা শুনে চুপ করেছিলেন।
মহারাষ্ট্র প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ বলেছেন উৎপলের সঙ্গে তিনি কথা বলেছিলেন। দুটি বিকল্প আসনের প্রস্তাবও বিজেপির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল। সেই প্রস্তাব উৎপলের মেনে নেওয়া উচিৎ বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেছেন বিজেপির রাজ্য ও শীর্ষ নেতৃত্ব মনোহর পারিক্করের পরিবারকে যেথেষ্ট সম্মান করে বলেও দাবি করেছেন। তাই উৎপলের বিদ্রোহ করা ঠিক নয়।
কারহাল মইনপুরী লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে। মইনপুরীর সাংসদ মুলায়ম সিং যাদব। দীর্ঘ দিন ধরেই তিনি এই কেন্দ্রের প্রার্থী। গোটা মইনপুরী মুলায়ম সিং যাদবের শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। বাবার লোকসভা কেন্দ্র থেকেই ছেলে অখিলেশ যাদবের বিধানসভা ভোটে লড়াইয়ের অভিষেক হতে পারে।
পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে অকালি দলের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ময়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি। সেই মত ময়াবতীর দল পঞ্জাবে ২০ আসতে প্রতিদ্বন্দিতা করবে।