বিজেপির রাজ্য নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য বারিন্দর গর্গ বলেছেন, তাঁদের যুক্ত ১ অক্টোবর বিধানসভা নির্বাচনের দিনটি এমন যার আগে ও পরে ছুটি রয়েছে।
ইডি কিংবা সিবিআই অথবা কেন্দ্রীয় বাহিনী, এইসব দেখিয়ে বাস্তবে ভোটে জেতা অসম্ভব। কর্মীসভায় গিয়ে পরিষ্কার এই বার্তাই দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আর তারপর তাঁকে খোঁচা দিতে ছাড়লেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)।
সংগঠনই যেন শেষ কথা বলে। নির্বাচনে জয় পেতে গেলে আসলে সংগঠন মজবুত করাই একমাত্র রাস্তা। ইডি এবং সিবিআই দেখিয়ে বা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে বাস্তবে ভোটে জেতা অসম্ভব।
জয়ের পর মানুষ মিষ্টিমুখ তো করবেই। কিন্তু তাই বলে পরাজিত প্রার্থীর বাড়িতে সোজা রসগোল্লার হাঁড়ি? হ্যাঁ, তাই বটে।
ফলাফল বেরোনোর দিনই খুন। পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) ফের একবার রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটল। উপনির্বাচনে জয়ের দিন, উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে খুন হলেন এক তৃণমূল নেতা। দলীয় কর্মী এবং সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলার সময়, তাঁর ওপর হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা।
লোকসভা ভোটের পর এবার বিধানসভা উপনির্বাচন। পশ্চিমবঙ্গে ফের একবার ঘাসফুল ঝড়। উপনির্বাচনে রাজ্যের চার আসনেই জয় তৃণমূলের। আর তারপরই বড় বার্তা দিলেন দলের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
উপনির্বাচনেও ধাক্কা খেল বিজেপি (BJP)। পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের অন্য সাতটি রাজ্যের ১৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে যথেষ্ট খারাপ ফল বিজেপির।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। ফলে সরকার চালানোর জন্য শরিক দলগুলির উপর নির্ভর করতে হচ্ছে নরেন্দ্র মোদীকে। এনডিএ-র শরিক দলগুলিকে নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।