ভোটের কালি ঘিরে রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি অজানা তথ্য। জেনে নিন সেগুলি কী
করাও কার্যত কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ব্যস্ত সময়েও নাস্তানাবুদ হওয়ার পুরনো অভিশাপকে রুখতেই নির্বাচন কমিশন এনেছে নতুন অ্যাপ সিভিজিল।
রানাঘাটে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে প্রথম থেকেই চলছিল জোর নাটক। নাটকের কেন্দ্রে আগাগোড়াই ছিল মতুয়া ভোট দখল। প্রথম তাস ফেলেছিল তৃণমূল। পূর্বাভাস ছাড়াই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেখানে নিহত বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাসের স্ত্রী আনকোরা মুখ রূপালী বিশ্বাসকে দাঁড় করান। বিজেপি খুঁজছিল পালটা দেওয়ার মতো যোগ্যতম একটি মুখ। এই মুকুটমণি অধিকারিকে প্রার্থী করা।
দুশো জন লেখক একজোট হয়ে সমস্বরে বলে উঠলেন 'না'। লোকসভা ভোটের আবহে ঘৃণার রাজনীতির আবার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ৃালেন ভারতীয় বুদ্ধিজীবীরা।
লোকসভা ভোটের মুখে সব দলকে কড়া দাওয়াই দিয়ে নায়কের আসনে আপাতত ফেসবুক। ভুঁয়ো খবর ছড়ানো এবং অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে লোকসভা ভোটের আগে জোরকদমে মাঠে নামল ফেসবুক।
শুধু ভারতেই নয়, সারা বিশ্বে ভোট বাবদ যা খরচ হয়, তাকেও এবার ছাড়িয়ে যেতে পারে এবারের লোকসভা নির্বাচন। বিশ্বের সবচেয়ে খরচসাপেক্ষ ভোট এবারের লোকসবা নির্বাচনই হতে পারে বলে দাবি করছেন মিলন বৈষ্ণব।
এই চ্যানেলের কাছে কোনও লাইসেন্স নেই। এমনকী, নমো টিভি লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কোনও আবেদনও করেনি।
২৫ বছর বয়েসি দলিত যুবক পবনের ভোট ছিল নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়। তার ভোট কেন্দ্র ছিল উত্তরপ্রদেশের আবদুল্লাপুর। পবন মনে প্রাণে চান সেখানে ক্ষমতায় আসুন বিএসপি প্রতিনিধি যোগেশ শর্মা। তাকে ভোট দেবেন ভেবেই ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যান পবন। কিন্তু শেষ মুহূর্তের অন্যমনস্কতায় ইভিএমে টিপে ফেলেন বিজেপি প্রতিনিধি ভোলা সিংহের বোতামটি। নিজের এই ভুল ক্ষমা করতে পারেননি পবন।
শিলিগুড়িতে তোপ দাগলেন বিজেপি সুপ্রিমো নরেন্দ্র মোদী। শিলিগুড়ির জনসভা স্বাভাবিক ভাবেই উত্তরবঙ্গ বিজেপি পালে হাওয়া পেল।
অর্জুন ও ভেট্টি রামা - এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই দুই প্রাক্তন মাওবাদী ছিলেন গনতন্ত্রকে ধ্বংসের প্রচেষ্টায়। অথচ বৃহস্পতিবার ছত্তিশগড়ের বস্তার এলাকায় সেই দুজনকেই দেখা গেল অন্যান্য নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণতন্ত্রকে রক্ষার কাজে ব্যস্ত থাকতে। দেশের সমস্ত মাওবাদিকে হিংসার রাজনীতি থেকে সরে এসে গণতন্ত্রে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।