বিধানসভা নির্বাচন চলাকালীন ফোন হ্যাক করা হয় রাজনৈতিক কৌঁশলী প্রশান্ত কিশোরের। এমনকী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ব্যক্তিগত সচিবের ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে।
ভোট গণনার পর তৃণমূলের সন্ত্রাসে বাড়ি ছাড়া হয়েছিলেন কুমিরমারি গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণপদ মন্ডল। রবিবার পুলিশ পাহারায় বাড়িতে আসতেই ভোট-পরবর্তী হিংসায় গোসাবায় আক্রান্ত বিজেপি কর্মী।
নির্বাচনের হার নিয়ে আড়াই মাস ধরে কাচাছেঁড়ে চলছে বিজেপির অন্দরে। হারের পর্যালোচনা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত গেরুয়া শিবির। আর সেই সেই মুহূর্তেই রাজ্যে দলের ভরাডুবি নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
বিধানসভার অধ্যক্ষের করে মুকুল রায়কে নিয়ে শুনানি হল এদিন। বিজেপির বিধায়ক পদ খারিজের দাবি নিয়ে হল এই শুনানি। 30 শে জুলাই আবার পরবর্তী শুনানি। দলত্যাগ বিরোধী আইনে মুকুল রায়ের বিধায়কপদ খারিজের দাবি তুলেছে বিজেপি, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, এই দাবি জানিয়ে বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে ৬৪ পাতার নথিও জমা দিয়েছেন। এই নিয়ে আজ বিধানসভার অধ্যক্ষের ঘরে শুনানি চলে।
বৃহস্পতিবার রাতে সাংসদ অর্জুন সিং এর বাড়িতে শুভেন্দুর গোপন বৈঠক । বিধানসভার উপনির্বাচন ও পৌরসভার নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফের ঘুরে দাঁড়ানোর কৌশল ঠিক করা নিয়ে এই বৈঠক হয় বলে জানা গিয়েছে।
সব মিলিয়ে ওই রিপোর্টে প্রায় ১০০ জনের নাম রয়েছে। যদিও এই রিপোর্ট মানতে নারাজ শাসকদল। তাঁদের মতে, বিজেপির কথা শুনেই এই রিপোর্ট তৈরি করেছে কমিশন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে হয়নি এফআইআর-ই, হলেও তাতে যতজনের নাম আছে, তার ৩ শতাংশকেও গ্রেফতার করেনি। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে তাদের রিপোর্টে বঙ্গ পুলিশর ভূমিকা নিয়ে কী বলল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পশ্চিমবঙ্গের ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদন। সবথেকে বেশি হিংসার অভিযোগ কোচবিহার, বীরভূম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা এবং পূর্ব বর্ধমানে।
পশ্চিমবঙ্গে 'শাসকের আইন' চলেছে। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অস্বস্তিতে ফেলতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
রঘুনাথপুর এক নম্বর ব্লক তৃণমূল কার্যালয়ে সম্পন্ন হয় এই যোগদান প্রক্রিয়া। নির্বাচনের পর আড়রা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি থেকে জয়লাভ করা দু'জন সদস্য প্রাক্তন বিধায়কের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দিলেন।