সংক্ষিপ্ত

  • অনেক খারাপ পরিস্থিতি দেখেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • রাজ্যের মানুষ দেখেছে মার খাওয়া ছাত্রনেত্রী মমতা, বিরোধী দলনেত্রী মমতা থেকে উন্নয়নের প্রধান মুখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।  


অনেক খারাপ পরিস্থিতি দেখেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের মানুষ দেখেছে মার খাওয়া ছাত্রনেত্রী মমতা, বিরোধী দল নেত্রী মমতা থেকে উন্নয়নের প্রধান মুখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।  কিন্তু এই মমতাকে কেউ দেখেননি কখনও। স্তম্ভিত গোটা দল। কার্যত গুমড়ে কাঁদছে অভিমানী মমতা। এমনকি চেয়ার ছাড়ার কথা বলতেও তাঁর বাধছে না। বলে দিচ্ছেন আমার চেয়ার চাই না, চেয়ারের আমাকে চাই।
  
এদিন এমন ব্যতিক্রমী  অভিমানী মুখ্যমন্ত্রীকেণই দেখল রাজ্যবাসী। চেয়ারের সঙ্কট দেখে যাঁর দাবি, চেয়ার বাঁচানোর অভিপ্রায় অন্তত তার নেই। 

সব চেয়ে বিস্ময়ের 'পেশিশক্তি', 'দুর্নীতি', 'মেরুকরণের' বিরুদ্ধে লড়তে লড়তে দেয়ালে পিঠ ঠেকা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শত্রু বলে চিহ্নিত করলেন রাজ্যবাসীকেই।

কন্যাশ্রী-যুবশ্রী-রূপশ্রীর মতো একাধিক অনুদান প্রকল্পের প্রণেতা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এতদিনে বুঝতে পারলেন যে অনুদানের রাজনীতি আসলে কতটা ঘাতক। তাই বৈঠকের শেষে এসে তাঁকে একহাত নিতে হলো নুন খেয়ে গুণ না গাওয়া মা মাটি মানুষকেই। বলতে হলো, 'মানুষের জন্য অনেক করেছি কন্যাশ্রী যুবশ্রী পাইয়ে দিয়েছি, এমনকি মারা গেলেও টাকা দিয়েছি, এবার কাজ কমাতে হবে। আমার যে কাজ করার তা করা হয়ে গিয়েছে এবার দলের জন্য কাজ করব।'