সংক্ষিপ্ত

সোমবারই নয়াদিল্লিতে লোকসভা নির্বাচন ২০১৯-এর জন্য বিজেপির ইস্তাহার প্রকাশ করেছেন নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ। তারপর থেকে কংগ্রেস দল ও তাদের বিভিন্ন নেতা বিজেপির ইস্তাহারের বিভিন্ন বিষয় তুলে সমালোচনা করলেও প্রতিক্রিয়া আসেনি কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর তরফে। মঙ্গলবার টুইটবার্তায় তিনি জানালেন বিজেপির ইস্তাহার হল 'একনায়কের কন্ঠস্বর'।

 

সোমবারই নয়াদিল্লিতে লোকসভা নির্বাচন ২০১৯-এর জন্য বিজেপির ইস্তাহার প্রকাশ করেছেন নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ। তারপর থেকে কংগ্রেস দল ও তাদের বিভিন্ন নেতা বিজেপির ইস্তাহারের বিভিন্ন বিষয় তুলে সমালোচনা করলেও প্রতিক্রিয়া আসেনি কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর তরফে। মঙ্গলবার টুইটবার্তায় তিনি জানালেন বিজেপির ইস্তাহার হল 'একনায়কের কন্ঠস্বর'।

খুব অল্প কথায় এদিন তিনি কংগ্রেস ও বিজেপির ইস্তাহারের মধ্যে তুলনা টানলেন। মোদীকে প্রায় রক্তকরবীর রাজা বানিয়ে দিলেন তিনি। তাঁর মতে বিজেপির ইস্তাহার তৈরি হয়েছে বদ্ধ ঘরে। এক বিচ্ছিন্ন মানুষের স্বরের প্রতিফলন ঘটেছে। ফলে  এই ইস্তাহার অদূরদর্শী ও উদ্ধত।

পাশাপাশি তাঁর দাবি কংগ্রেসের ইস্তাহার তৈরি হয়েছে দীর্ঘ আলাপ-আলোচনায় মধ্য দিয়ে। দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষের কন্ঠস্বরের নির্যাস তাঁদের ইস্তাহার।

বস্তুত, সোমবারই দুই দলের ইস্তাহারের প্রচ্ছদের তুলনা টেনে অনেকেই সোশ্য়াল মিডিয়ায় একই ধারার অভিযোগ করেছেন। কংগ্রেসের প্রচ্ছদে এক জনসভায় উপস্থিত জনতার ভিড়ের ছবি রয়েছে। অপরপক্ষে বিজেপির ইস্তাহারের প্রচ্ছদে রয়েছে একা নরেন্দ্র মোদীর ছবি। এই তফাতটাই যা বলার বলে দিয়েছে, বলেই দাবি করছেন তাঁরা।

কংগ্রেস দলের তরফে বিজেপির ইস্তাহারকে 'ঝাঁসা পত্র' বা 'প্রতারণা পত্র' বলে অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হয়েছে এই ইস্তাহার 'মিথ্যার বুদবুদ' ছাড়া কিছুই না। একই সঙ্গে নিরক্বাচনী ইস্তাহার না প্রকাশ করে বিজেপি 'মাফিয়ানামা' প্রকাশ করলেই পারত, এমন কথাও বলা হয়েছে।