সংক্ষিপ্ত

জনাদেশ পেয়ে গিয়েছেন তিনি। বোঝা গিয়েছে আসমুদ্রহিমাচল ভারতবর্ষের আগামী পাঁচ বছরের দায়িত্ব দিতে চাইছে তাঁর বৃষস্কন্ধেই।  তার পরেও বিন্দুমাত্র উচ্ছ্বাস দেখা যায়নি তাঁর মুখে। 

জনাদেশ পেয়ে গিয়েছেন তিনি। বোঝা গিয়েছে আসমুদ্রহিমাচল ভারতবর্ষের আগামী পাঁচ বছরের দায়িত্ব দিতে চাইছে তাঁর বৃষস্কন্ধেই।  তার পরেও বিন্দুমাত্র উচ্ছ্বাস দেখা যায়নি তাঁর মুখে। সংযমী গলায় সমর্থকদের বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁর মন কী বাত। শুক্রবার ২৫ মে সকালটাও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুরু করলেন সাদামাটাভাবেই।

সকাল সকাল দেখা করে আশীর্বাদ নিলেন মুরলি মনোহর যোশির। আগে থেকেই সাংবাদিক মহলে অনুমান ছিল, লালকৃষ্ণ আদবানী, মা যশোদাবেন অথবা মুরলী মনোহর যোশীর আশির্বাদ নিতে যেতে পারেন দেশের ভাবী প্রধানমন্ত্রী। মোদী বেছে নিলেন মুরলী মনোহর যোশির বাড়ির পথ। 

এদিন নিজের টুইটারে মোদী লেখেন," ডঃ মুরলীমনোহর যোশি একজন চিন্তক। ভারতের  শিক্ষাব্যবস্থার অগ্রগতিতে তাঁর অবদান অমূল্য। তিনি সবসময় বিজেপির অগ্রগতির কথা ভেবেছেন। দলের সকলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। পথ দেখিয়েছেন আমাকেও। আমি তাঁর আশির্বাদ নিতেই আজ সকালে তাঁর সঙ্গে দেখা করলাম।"
 

প্রসঙ্গত জনাদেশে ৩০৩ টি আসন পেয়ে নিরাঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসছে বিজেপি। মোদীর করিশ্মা কাজে এসেছে গত লোওসভা নির্বাচনের থেকেও বেশি। আগামী ৩০ মে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। তার আগে নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে প্রায় চার লক্ষের বেশি ভোটে জয় হয়েছে তাঁর।