সংক্ষিপ্ত
উদিত নারায়নের চুমু-র ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয় স্তরের সম্মানে সম্মানিত অভিনেত্রী মমতাশঙ্কর । তিনি উপহাস করে বলেন, শোয়ার ঘর আর রাস্তাঘাট একাকার হয়ে গেল। এসব কি হচ্ছে, একসঙ্গে সকলের মাথা খারাপ হয়ে গেল নাকি।আমি হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিনা।
উদিত নারায়নের চুমু বিতর্ক যেন থামতেই চাইছে না। সোস্যাল মিডিয়ায় চলছে চর্চা। কেউ বিষয়টিতে এই গায়ককে বাহবা দিলেন তো কেউ তার সমালোচনায় মুখর হলেন। যদিও এই ঘটনা নিয়ে বলিউড সঙ্গীতমহলেও ছড়িয়েছে নানা মন্তব্য । মুখ খুলেছেন উদিতের বন্ধু গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য। তিনি তাকে বাহবা দিয়ে বলেছেন, বন্ধু আমার খেলোয়াড়। তবে উদিত নারায়নের চুমু-র ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয় স্তরের সম্মানে সম্মানিত অভিনেত্রী মমতাশঙ্কর । তিনি উপহাস করে বলেন, শোয়ার ঘর আর রাস্তাঘাট একাকার হয়ে গেল। এসব কি হচ্ছে, একসঙ্গে সকলের মাথা খারাপ হয়ে গেল নাকি। আমি হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিনা।অভিনেত্রী আরও বলেন, সংযম, সীমারেখা কোথাও একটা থাকা দরকার। সে সব যদি মুছে যেতে থাকলে হয়ত এমনই কিছু ঘটে।
উদিত নারায়ণ চুম্বন কাণ্ডে সেই তরুণী প্রথমে গায়কের সঙ্গে নিজস্বী তোলেন। তারপর শিল্পীর গালে চুম্বন, এরপরে ঠোঁটে । ঘটনার কথা ভাইরাল হতেই মমতাশঙ্করও প্রথমে বিশ্বাস করতে চাননি বলে জানিয়েছেনএই অভিনেত্রী। এই প্রসঙ্গে তিনি উত্তমকুমার, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের উদাহরণ টেনে মনে করিয়ে বলেন, সম্মান দিলে সম্মান পাওয়া যায়।নিজের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার চারপাশে সংযমের গণ্ডি টানা থাকে। আচরণে কখনও সেই গণ্ডি অতিক্রম করিনি।
চুম্বনের ঘটনা ভাইরাল হওয়ার পর উদিত নারায়নের প্রতিক্রিয়া ছিল, কয়েক মাস আগের এই ঘটনা। বুঝতে পারছি না, কেন ভাইরাল করা হল নতুন করে। এই গায়ক সন্দেহ প্রকাশ করে বললেন, কেউ হয়ত কলঙ্কিত করতেই বিষয়টি ঘটিয়েছেন। পরক্ষণেই তিনি জানালেন, এতে শাপে বর হয়েছে। উল্টে আরও বেড়েছে আমার জনপ্রিয়তা ।বাইরে সমালোচনা চললেও কোনও সমস্যা নেই সংসারে।, জানিয়েছেন উদিত নারায়ন। তিনি আরও জানালেন, বেশিরভাগ সময় মঞ্চের পাশে থাকেন স্ত্রী দীপা ও ছেলে আদিত্য থাকে। সে দিনও ছিল আদিত্য , সবটাই ওর সামনেই ঘটেছে।