- Home
- Entertainment
- Bollywood
- Mithun Chakraborty: একাধিক ভাষার ছবিতে কাজ করেছেন, পেয়েছেন বহু পুরষ্কার, রইল ‘মহাগুরু’র কেরিয়ারের অজানা কথা
Mithun Chakraborty: একাধিক ভাষার ছবিতে কাজ করেছেন, পেয়েছেন বহু পুরষ্কার, রইল ‘মহাগুরু’র কেরিয়ারের অজানা কথা
৭৩-এ পা দিলেন মিঠুন। সিনে দুনিয়ায় কেটে গিয়েছে ৫০টা বছর। দেখে নিন কীভাবে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছেছিলেন তিনি।
| Published : Jun 16 2023, 01:15 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
মিঠুন চক্রবর্তী
সিনে দুনিয়ায় কেটে গিয়েছে ৫০টা বছর। সারা জীবনে অভিনয় করেছেন প্রায় ৩৭০টি ছবি। কারও কাছে ডিস্কো ডান্সার তো কারও কাছে তিনি মহাগুরু। কীভাবে পৌঁছালেন সাফল্যের চূড়ায়। জন্মদিনে দেখে নিন সাফল্য পেতে কীভাবে লড়াই করেছিলেন মিঠুন।
মিঠুন চক্রবর্তী
১৯৫০ সালে বাংলাদেশে জন্ম হয় মিঠুনের। তিনি অরিয়েন্টাল সেমিনারীতে তাঁর স্কুলজীবন শুরু করেন। তিনি বরিশাল জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। তারপর পশ্চিমবঙ্গে স্কটিশ চার্চ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন করেন।
মিঠুন চক্রবর্তী
স্নাতকোত্তর জীবনে তিনি অভিনয় জগতে প্রবেশের জন্য পুনেতে ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইন্সটিটিউটে যোগ দেন। পড়াশোনা শেষ করে অভিনয় জগতে পা রাখেন।
মিঠুন চক্রবর্তী
মৃণাল সেনের ছবি মৃগয়াতে অভিনয় দিয়ে কেররিয়ার শুরু তাঁর। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডের সেরা অভিনেতার সম্মান পান। এরপর দো আনজানে ও ফুল খিলে হ্যায় গুলশান গুলশান -এ কাজ করেন। তারপর মেরা রক্ষক সিনেমায় অভিনয় করে সকলের নজর কাড়েন।
মিঠুন চক্রবর্তী
এরপর মুঝে ইন্সাফ চাহিয়ে, ঘর এক মন্দির, প্যার ধুঠা নেহি, স্বর্গ সে সুন্দর, প্যায়র কা মন্দিরের মতো ছবিতে কাজ করেন। বছরে একটা সময় ৩০-৪০ টি করেও ছবি করতেন।
মিঠুন চক্রবর্তী
বাংলা, ওডিষা, তামিল, ভোজপুরি, পাঞ্জাবি, কন্নড় প্রভৃতি ছবিতে কাজ করেন। তিনি ২০০৯ সাল থেকে রিয়েলিটি টিভি সিরিজ ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সে প্রধান বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তিনি সারা জীবন একাধিক পুরস্কার পান। এরই সঙ্গে রয়েল বেঙ্গল টাইগার্স দলের সব স্বত্ত্বাধিকারী ছিলেন।
মিঠুন চক্রবর্তী
১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। মৃগয়া ছবির জন্য। ১৯৯০ সালে ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার পান অগ্নিপথ ছবির জন্য। সহ অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। তাহাদের কথা ছবির জন্য। ১৯৯৫ সালে ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার পান সেরা খলনায়কের। জল্লাদ ছবির জন্য পেয়েছিলেন পুরস্কার। তারপর ১৯৯৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান সেরা সহ অভিনেতা হিসেবে। স্বামী বিবেকানন্দ ছবির জন্য।
মিঠুন চক্রবর্তী
মৃগয়া, দো আনজানে, সুরক্ষা, তারানা, ডিস্কো ডান্সার, ত্রয়ী, হিরো কা চোর, পেয়ার ঝুকতা নেহি, পেয়ার কা মন্দির, জিতে হ্যায় শান সে, কমান্ডো, ত্রিনেত্র-র মতো হিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের।
মিঠুন চক্রবর্তী
পেয়ার হুয়া চোরি চোরি, চিতা, নারাজ, লোহা, সুলতান, চালবাজ, এম এল এ ফাটাকেষ্ট, লাক, ফির কাভি, বাবর, চিঙ্গারি, দিলদিয়া হ্যায়-র মতো ছবি উপহার দিয়েছে দর্শকদের। সদ্য মুক্তি পেয়েছে প্রজাপতি। দেবের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন তিনি। ছবিটি বেশ হিট করেছে টলিউড বক্স অফিসে।
মিঠুন চক্রবর্তী
যোগীতা বালীকে বিয়ে করেন মিঠুন। তাঁর তিন পুত্র ও এক কন্যা করেছে। ২০১৪ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে পার্লামেন্টের সদস্য হন। ২৬ শে ডিসেম্বর ২০১৬ সালে তিনি ওই পদে ইস্তফা দেন। তিনি বেশ কিছু নামী বাণিজ্যিক সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবন্ধ হয়েছিলেন।