টুইটে অভিনেতা জানিয়েছেন তারা গোয়ায় ছুটি কাটাচ্ছিলেন। মুম্বইতে ফিরে আসার সময়, কোভিড পরীক্ষা করা হয়। 

দেশে ক্রমশ বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা (Corona Positive)। এবার করোনা আক্রান্ত হল অপর্ণা সেনের নাতি (Grandson of Aparna sen), কঙ্কনা সেনশর্মা (Kankana sen) ও রণবীর শোরের (Ranvir Shorey) ছেলে হারুণ (Haroon)। মঙ্গলবার এক টুইট বার্তায় রণবীর জানিয়েছেন এই তথ্য। তবে ফের তাঁর ছেলের করোনা পরীক্ষা করা হবে বলেও জানিয়েছেন এই অভিনেতা। টুইটে অভিনেতা জানিয়েছেন তারা গোয়ায় ছুটি কাটাচ্ছিলেন। মুম্বইতে ফিরে আসার সময়, কোভিড পরীক্ষা করা হয়। তখনই তাঁর ছেলের করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে। তিনি আরও বলেন যে তারা সম্পূর্ণ উপসর্গহীন এবং বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।

Scroll to load tweet…

রণবীর টুইট করে জানান, বুধবার নতুন করে তাঁরা করোনা পরীক্ষা করাবেন। সেই অপেক্ষা করছেন তাঁরা। তবে তাঁর ভ্যাকসিনের দুটি ডোজই নেওয়া রয়েছে বলে জানান রণবীর। তাঁরা প্রত্যেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ মত কাজ করছেন বলে জানান। রণবীর ও কঙ্কনা ২০১৫ সালে পৃথক থাকার সিদ্ধান্ত নেন। ২০২০ সালের অগাষ্ট মাসে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়। তবে বর্তমানে তাঁরা দুজনেই ছেলের সমান অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছেন। 

Scroll to load tweet…

প্রথম থেকেই সম্পর্ক নিয়ে একাধিক জল্পনা হলেও, তিক্ততা নিজেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন কঙ্কনা ও রণবীর শোরে। ২০১০ সালে একে অন্যের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন এই জুটি। কিছু দিনের মধ্যেই তাঁরা আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথম থেকেই ছিল দাম্পত্য কলহ। তবে সেই বিষয় নিয়ে মুখ খোলেন কঙ্কনা পাঁচ বছর পর। 

কঙ্কনা ও রণবীরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে, নাম হারুণ। তাঁরা দুজনেই সন্তানের দায়িত্ব ভাগ করে নেন। পাঁচ বছর আলাদা থাকার পর আদালতে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা দায়ের করেন তাঁরা। ব্যক্তিগত জীবন প্রকাশ্যে আনতে খুব একটা পছন্দ করেন না এই তারকাদ্বয়। তবে বিচ্ছেদের খবর ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। পাঁচ বছর আলাদাই থাকতেন তাঁরা।

এদিকে, করোনার (Corona) নতুন রূপ ওমিক্রনের (Omicron) আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বের (World)। ইতিমধ্যেই দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০ পার করে গিয়েছে। আর একদিনে দেশে মোট ১৩৫ জন ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন। দৈনিক আক্রান্তের নিরিখে যা এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ। পাশাপাশি আরও দুই রাজ্যে ওমিক্রনের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। গোয়া (Goa) ও মণিপুরে (Manipur) ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। এর ফলে সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ২০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ওমিক্রন থাবা বসিয়েছে।