সংক্ষিপ্ত
- অবশেষে কলকাতাও সাক্ষী থাকল নুসরত জাহান ও নিখিন জৈনের বিয়ের
- আইটিসি রয়্যালে একেবারে রাজকীয় কায়দায় রিসেপশন হয়ে গেল নুসরত নিখিলের
- চাঁদের হাট নেমেছিল। অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- রিসেপশনের মেনুতেও ছিল বিশেষ চমক
অবশেষে কলকাতাও সাক্ষী থাকল নুসরত জাহান ও নিখিন জৈনের বিয়ের। আইটিসি রয়্যালে একেবারে রাজকীয় কায়দায় রিসেপশন হয়ে গেল নুসরত নিখিলের। চাঁদের হাট নেমেছিল। অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রিসেপশনের মেনুতেও ছিল বিশেষ চমক।
বোদরুমের বিয়েতে ছিল ইটালিয়ান ও বাঙালি খাবারের সম্ভার। কলকাতার রিসেপশনে ছিল নিরামিষ, আমিষ সব মিলিয়ে বিরাট মেনু। স্টার্টার থেকেই ছিল জিভে জল আনা সব পদ। এর মধ্যে ছিল গলৌটি কাবাব, দহি কাবাব।
নিখিলের পরিবার নিরামিষাসী। তাই তাঁদের জন্যও ছিল বিশেষ পদ। নিরামিষ মেনুতে ছিল পরোটা, ডাল বুখারা, অমৃতসর কুলচা, পনির খুরচান। নুসরত বিরিয়ানি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তাঁর বিয়ের রিসেপশনে বিরিয়ানি যে থাকবে, তা বলাই বাহুল্য।
কলকাতায় রিসেপশন, আর বাঙালি খাবার থাকবে না, তা কি হয়! বাঙালি পদের মধ্যে ছিল চিংড়ি মাছের মালাইকারী, মাটন কষা, নবরত্ন কোর্মা। নবরত্ন কোর্মা ডাল, নারকেল ও বিভিন্ন সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। নিখিলের বাড়ির লোকেদের জন্যই ছিল এই বিশেষ পদ। চিকেন চাপও ছিল মেনুতে।
এছাড়াও মেনুতে ছিল বিভিন্ন রকমের পাস্তা, স্যালাড। শুধু মুঘল আর বাঙালি খাবারই নয়। মেনুকে চাইনিজ খাবারও ছিল। এর মধ্য়ে ছিল বিভিন্ন রকমের নুডলস।
এখানেই শেষ নয়। নুসরত মিষ্টি খেলে ভালোবাসেন। তাই ডেজার্টেও ছিল চমক। আমের পায়েস, মাখা সন্দেশ, পেস্ট্রি, আইসক্রিম সবই ছিল ডেজার্টের মেনুতে।