সংক্ষিপ্ত
বিশ্ব দুধ দিবসের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল বিশ্বের প্রতিটি নাগরিকের জীবনে দুধ আর দুগ্ধজাত দ্রব্যের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলা। দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য শুধুমাত্র পুষ্টির একটি বড় উৎস নয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কয়েক লক্ষ মানুষের জীবন আর জীবিকা।
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আজ। ২০০১ সাল থেকে পয়লা জুন - এই দিনটি বিশেষ ভাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাষ্ট্র সংঘ। রাষ্ট্র সংঘের খাদ্য ও কৃষি দফতর এই দিনটি দুদ্ধ দিবস বা ওয়ার্ল্ড মিল্ক ডে হিসেবে পালন করে। রাষ্ট্র সংঘের কথায় বিশ্বব্যাপী দুধকে খাবার হিসেবে স্বীকৃতি দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। বিশ্বের প্রায় এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষ এই দুধ উৎপাদন ও দুগ্ধজাত শিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। আর দুধ ও দুগ্ধজাত শিল্পের প্রচার ও উপকারিতার জন্যই এই বিশেষদিনটি পালন করা হচ্ছে। চলতি বিছর ওয়ার্ল্ড মিল্ক ডে বিশেষ ভাবে পালন করা হচ্ছে। কারণ এই বছর এই উদযাপন শুরু হয়েছে ২৯ মে। ৩১ মে পর্যন্ত বিশেষ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর ১ জুন দুগ্ধ দিসবের দিন অনুষ্ঠান শেষ চ্ছে।
বিশ্ব দুধ দিবসের তাৎপর্য- বিশ্ব দুধ দিবসের প্রাথমিক লক্ষ্যই হল বিশ্বের প্রতিটি নাগরিকের জীবনে দুধ আর দুগ্ধজাত দ্রব্যের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলা। দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য শুধুমাত্র পুষ্টির একটি বড় উৎস নয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কয়েক লক্ষ মানুষের জীবন আর জীবিকা।
বিশ্বব্যাপী দুগ্ধজাত বাজার বিশ্ব অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ভারতীয় অর্থনীতির সেটআপে এক অধিক গুরুত্ব রয়েছে। ভারত সবচেয়ে বেশি দুধ উৎপাদন করে।
চলতি বছর থিম-
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ২০২২ এর থিম হল জলবায়ু পরিবর্তনের সংকটের প্রতি বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা। জলবায়ুর পরিবর্তন দুধ শিল্পের ওপরেও প্রভাব ফেলবে- তা তুলে ধরাই মূল লক্ষ্য। আগামী ৩০ বছরের শিল্পের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমিয়ে একটি ডেিরি নেট জিরো অর্জনের দিকে মনোনিবেশ করা হয়েছে।
বিশ্ব দুধ দিবসের শুভেচ্ছা-
আপনি এই বিশেষ দিনটিতে কাছের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি দুধ সম্পর্কে আপনার কাছের মানুষকে সচেতন করতে পারেন। দুধের উপকারিতা আর গুণাগুণ সম্পর্কেও জানাতে পারেন। তেমনই কয়েকটা শুভেচ্ছা হল-
'আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দুধকে অন্তর্ভুক্ত করার অনেক আকর্ষীয় উপায় রেয়েছে। যা অমৃতের সমান। বিশ্ব দুধ দিবসে আপনাকে স্বাগত'
'আমরা আমাদের জীবনকে দুধের পুষ্টি দিতে শুরু করি।'
'দুধের কল্যাণে আমরা ভাগ্যবান'
'প্রতিদিন একস গ্লাস দুধ আমাদের জীবনকে সুস্থ রাখতে পারে'