সংক্ষিপ্ত
- বাংলাদেশ ফুটবল দলে করোনা ভাইরাসের থাবা
- আক্রান্ত বাংলাদেশ জাতীয় দলের ১১ জন ফুটবলার
- বিশ্বকাপ যোগ্যতা অর্জনের ম্যাচের জন্য প্রস্তুতি ক্যাম্প
- সেই সময় করোনা টেস্ট করা হলে ১১ জনের পজেটিভ আসে
বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বাড়ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। ক্রীড়া ক্ষেত্রেও ক্রমশ বাড়ছে মারণ ভাইরাসের থাবা। এবার করোনা ভাইরাসের থাবা বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দলে। দলের ২৪ জন ফুটবলারের মধ্যে ১১ জনই আক্রান্ত হয়েছেন বিশ্ব মহামারী ভাইরাসে। যেই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই উদ্বেগ বেড়েছে বাংলাদেশের ক্রীড়া মহলে। আক্রান্ত ১১ জন ফুটবলারকে আপাতত কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। চিকিৎসকরা তাদের পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের বিশ্বকাপ যোগ্যতা অর্জন ম্যাচের জন্য ডাক দেওয়া হয় প্লেয়ারদের। সেখানে দুদিনে মোট ২৪ জন প্লেয়ারের করোনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ১১ জন ফুটবলারের শরীরেই করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ও ২০২৩ এশিয়ান কাপের প্রাথমিক বাছাইয়ের জন্য অনুশীলন ক্যাম্পের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। খেলা হবে অক্টোবরে। ৮ অক্টোবর সিলেটে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাই ম্যাচ বাংলাদেশের। জাতীয় দলের ক্যাম্পে প্রথম করোনা ধরা পড়ে বিশ্বনাথ ঘোষের। পরে নাজমুল ইসলাম, এমএস বাবলু ও সুমন রেজার সংক্রমণের খবর আসে।
আরও পড়ুনঃভারতের জাতীয় হকি দলে করোনার থাবা, আক্রান্ত অধিনায়ক মনপ্রীত সিং সহ ৫
আরও পড়ুনঃফের ব্যাট হাতে ধোনি, রাঁচিতে শুরু করলেন অনুশীলন
বাংলাদেশের ক্রীড়া মহলে করোনা ভাইরাসের থাবার খবর নতুন নয়। এর আগে বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের একাধিক প্লেয়ার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। সেই তালিকায় ছিলেন দেশের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা সাংসদ মাশরফি মোর্তাজাও। যদিও বামলাদেশের ক্রিকেট প্লেয়াররা এখন সকলেই মারণ ভইরাসের কবল থেকে মুক্তি পেয়েছেন। তবে এবার বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দলের একসঙ্গে ১১ জন প্লেয়ারের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে দেশের ফুটবল মহলে। আতঙ্কিত অন্যান্য ফুটবলাররাও। তাদের সকলের জন্য গাইড লাইন তৈরি করে দিয়েছে দেশের ফুটবল সংস্থা।