সংক্ষিপ্ত
- শুক্রবার মধ্য রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মেগা ম্যাচ
- মুখোমুখি হতে চলেছে বার্সেলোনা ও বায়ার্ন মিউনিখ
- তার আগে বার্সেলোনা শিবিরে করোনা ভাইরাসের থাবা
- মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন বার্সেলোনার এক প্লেয়ার
শুক্রবার মধ্যরাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মেগা ম্যাচ। হাইভোল্টেজ ম্যাচে মুখোমুখি বার্সেলোনা ও বায়ার্ন মিউনিখ। কিন্তু তার আগেই বার্সা শিবিরে করোনা ভাইরাসের থাবা। মারণ ভাইরাসের আক্রান্ত হলেন বার্সেলোনা শিবিরের এক প্লেয়ার। এর ফলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ক্রমশ বাড়ছে করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। এর আগে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের ২ সদস্য করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। যা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে উয়েফা কর্তৃপক্ষের।
আরও পড়ুনঃ'নিজেকে ভগবান ভাবছে ইমরান খান,ও বেইমান,দেশদ্রোহী',তোপ প্রাক্তন সতীর্থ জাভেদ মিয়াঁদাদের
বার্সেলোনা ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরের মরশুমের লা লিগার জন্য প্রস্তুতি শিবিরের যোগ দেওয়ার আগে করোনা পরীক্ষা করা হলে এক ফুটবলারের শরীরে কোভিড ১৯ পজিটিভ ধরা পড়ে। তবে এর জন্য মেসিদের অবশ্য দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। কারণ আক্রান্ত সেই ফুটবলার বার্সেলোনার প্রথম স্কোয়াডের নন। নতুন মরশুমের প্রাক মরশুম প্রস্তুতি শিবিরের জন্য ৯ জন ফুটবলারকে ডাকা হয়েছিল। তাদের একজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে তার কোনও ধরনের উপসর্গ নেই। আপাতত তাঁকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে। আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচকে সামনে রেখে লিওনেল মেসি সহ প্রথম সারির ফুটবলাররা আলাদা গ্রুপে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফলে করোনা আক্রান্তত প্লেয়ারের সঙ্গে বার্সার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ দলের কোনও যোগাযোগ নেই বলেও জানানো হয়েছে ক্লাবের তরফে। সেই খবর জানিয়ে উয়েফাকেও নিশ্চিন্ত থাকতে বলেছে বার্সা কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনঃ'প্রথাগত কোচিং পাইনি, যা শিখেছি নিজেই', অদ্ভুত বোলিং অ্যাকশনের রহস্যও জানালেন বুমরা
আরও পড়ুনঃঝগড়া থেকে প্রেম, দাম্পত্য জীবনের নানা গোপন তথ্য ক্যুইজ শো-তে জানালেন বিরুষ্কা
অপরদিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সব থেকে কঠিন ম্যাচে কোয়ার্টারে বায়ার্নের বিরুদ্ধে নামছে বার্সা। গত ম্যাচে মেসির চোট নিয়ে চিন্তায় ছিল বার্সা মেনেজমেন্ট থেকে মেসি ভক্তরা। তবে অনুশীলনে নেমেছেন। পায়ে ব্যান্ডেজ বাধা থাকলেও, মেসির হাটাচলায় কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা যায়নি। ফলে বায়ার্নের বিরুদ্ধে মেসি খেলার সম্ভাবনা একশো শতাংশ। ফলে আরও একবার মেসির পায়ে ভর করেই ইউরোপ সেরা হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে কিকে সোতিয়েনের দল।