লা গিগা জিতে নিল রিয়াল মাদ্রিদ। এই নিয়ে ৩৫ বার স্পেনের ঘরোয়া লিগ দখলে গিয়েছে তাঁদের। ঘরের মাঠে স্যান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে  রিয়াল ৪-০ গোলে এস্প্যানিয়েলকে উড়িয়ে দিয়ে ঘরোয়া লিগ জিতল।

লা গিগা জিতে নিল রিয়াল মাদ্রিদ। এই নিয়ে ৩৫ বার স্পেনের ঘরোয়া লিগ দখলে গিয়েছে তাঁদের। ঘরের মাঠে স্যান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল ৪-০ গোলে এস্প্যানিয়েলকে উড়িয়ে দিয়ে ঘরোয়া লিগ জিতল। চার ম্যাচ বাকি থাকতেই ঘরোয়া লিগ এল লস ব্ল্যাঙ্কোসদের দখলে। ৩৪ ম্যাচে ৮১ পয়েন্ট হল রিয়ালের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সেভিয়ার ৩৪ ম্যাচে ৬৪ পয়েন্ট।ব্যবধান ১৭ পয়েন্টের। বাকি চার ম্যাচে কোনওভাবেই এবার আর টপকাতে পারবে না, সেভিয়া।

Scroll to load tweet…

এই নিয়ে ৩৫ বার লা গিগা জিতে নিল রিয়াল মাদ্রিদ। স্পেনের ঘরোয়া লিগ দখলে গিয়েছে তাঁদের। ঘরের মাঠে স্যান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল ৪-০ গোলে এস্প্যানিয়েলকে উড়িয়ে দিয়ে ঘরোয়া লিগ জিতল। চার ম্যাচ বাকি থাকতেই ঘরোয়া লিগ এল লস ব্ল্যাঙ্কোসদের দখলে। ৩৪ ম্যাচে ৮১ পয়েন্ট হল রিয়ালের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সেভিয়ার ৩৪ ম্যাচে ৬৪ পয়েন্ট।ব্যবধান ১৭ পয়েন্টের। যদিও বাকি চার ম্যাচে কোনওভাবেই এবার আর টপকাতে পারবে না, সেভিয়া। ৩০ এপ্রিল শনিবার ঘরোয়া খেতাব জিততে স্রেফ ড্র দরকার ছিল রিয়ালের। কিন্তু শুরু থেকেই তেড়েফুঁড়ে খেলতে শুরু করেন কার্লো আনচেলত্তির ছেলেরা। ৩৩ মিনিটে প্রথম গোল করেন রদ্রিগো। বিরতির দুই মিনিট আগে ফের গোল করেন তিনি। ম্যাচের মাঝপথেই কার্যত খেতাব নিশ্চিত হয়ে যায় রিয়ালের। বিরতির পর থেকেই রিয়ালের হয়ে তৃতীয় গোল করেন মার্কো আসেনসিয়ো। আগামী মঙ্গলবার ম্যাঞ্চেস্টার সিটির বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়নস লিগের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের কথা ভেবে এরপরেই কয়েকজন ফুটবলারকে তুলে নেন আনচেলোত্তি।

আরও পড়ুন, মরসুমের মাঝপথে অধিনায়কত্ব ছাড়লেন জাদেজা, ফের একবার সিএসকে অধিনায়ক ধোনি

Scroll to load tweet…

প্রসঙ্গত, তবে রিয়ালে কোচের বড় ভূমিকা তো ছিলই। একুশ সালের মাঝামাঝি তখন। সময়টা একেবারেই ভালো যাচ্ছিল না রিয়াল মাদ্রিদের। লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে কোপা দেল রে তখন গত মরসুমে আসেনি কোনও ট্রফি। যার ফলস্বরূপ কোচের পদ থেকে সরে যেতে হয় রিয়ালের ঘরের ছেলে কোচ জিনেদিন জিদানকে। তার উপর অধিনায়ক সার্জিও রামোসের দল ছাড়ার খবরে চিন্তিত ক্লাব কর্তা থেকে রিয়াল ভক্তরা। এহেন পরিস্থিতিতে ক্লাবকে সাফল্যের সিঁড়িতে ফেরাতে ইতালির কোচ কার্লো আনসেলোত্তি উপর আরও একবার ভরসা রাখে রিয়াল মাদ্রিদ ম্যানেজমেন্ট। আর সেই ভরসাই সফল হয়।

আরও পড়ুন, রোহিত শর্মাকে ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসাবে নির্বাচন করার সঠিক সময় কখন ছিল? এবার মুখ খুললেন যুবরাজ সিং

বেঞ্জেমাকে শুরুতে বিশ্রামে দিয়েছিলেন কোচ আনসেলোত্তি। বিশ্রামে ছিলেন ভিনিসিয়াসও। গোল করতে ভূল করেননি রডরিগো। প্রথমার্ধে একটি গোল আসে রডরিগোর পা থেকে। এরপর আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি রডরিগো। এরপরেই রিয়ালের চতুর্থ গোল আটকায়নি। সেটা আসে করিম বেঞ্জামার দিক থেকেই। নির্ধারিত সময়ের ঠিক আটমিনিট আগেই করিম বেঞ্জামার গোল এস্প্যানিয়লের কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দেয়।

আরও পড়ুন, কর ফাঁকি ও সম্পত্তি গোপনের অভিযোগ, আড়াই বছরের জন্য শ্রীঘরে বরিস বেকার