- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- সত্যজিতের কীর্তিকেই গুড়িকে দিতে চলেছিলেন প্রসেনজিৎ, ভুল বুঝতে পেরে পিছু হটেন, জানুন সেই কাহিনি
সত্যজিতের কীর্তিকেই গুড়িকে দিতে চলেছিলেন প্রসেনজিৎ, ভুল বুঝতে পেরে পিছু হটেন, জানুন সেই কাহিনি
| Published : Apr 04 2020, 11:11 AM IST / Updated: Apr 04 2020, 11:16 AM IST
সত্যজিতের কীর্তিকেই গুড়িকে দিতে চলেছিলেন প্রসেনজিৎ, ভুল বুঝতে পেরে পিছু হটেন, জানুন সেই কাহিনি
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
110
কলকাতার বিড়লা মন্দিরের নিকটেই টলিউড সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়-এর বাড়ি। সাদা রঙের এই বাড়িটি রাজপ্রাসাদের চেয়ে কম কিছু নয়। একসময় যে বাড়িটাকে ভেঙে গুড়িয়ে দিয়ে চেয়েছিলেন সেই বাড়ি আজ তার স্বপ্নের 'রাজমহল'। কিন্তু কী এমন বিশেষত্ব রয়েছে যার জন্য এত উৎকন্ঠা অভিনেতা। সত্যজিৎ রায়ের স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে তার সাধের বাড়ি 'উৎসব' কে ঘিরে।
210
বিশাল জায়গা নিয়ে তার এই বাড়ির প্রতিটা কোণায় কোণায় জড়িয়ে রয়েছে স্মৃতি। অন্দরমহলের অন্দরসজ্জা পুরোটাই তার নিজের হাতে রোনোভেট করা।
310
বরাবরই হাল্কা রং পছন্দ অভিনেতার। নিজের পছন্দমতোই স্বপ্নের রাজমহলকে সাজিয়েছেন অভিনেতা। ছিমছাম রঙের এই বাড়ির প্রতিটি জায়গায় 'রেট্রো' ফিল রেখেছেন প্রসেনজিৎ। এটা হল তার ড্রয়িং রুম। যার পুরোটা জুড়েই ইতিহাসের কিছু না কিছু রয়েছে। আর সেগুলিকেই যত্ন সহকারে নিজের ড্রয়িং রুমে স্থান দিয়েছেন অভিনেতা।।
410
এটা হল ডাইনিং রুম। বিশেষত যখন কোনও গেস্টরা বাড়িতে আসে তখই এই ডাইনিং টেবিল ব্যবহার করা হয়। তা নাহলে এটা খুব একটা ব্যবহার করেননা অভিনেতা। কারণ এত বড় ডাইনিং-এ দুজন বসলে ফ্রেমের মধ্যে তা যেন ঠিক মানানসই হয় না।
510
এটা হল প্রসেনজিতের অফিস কাম চেম্বার। এই জায়গাটা তার ভীষণই কাছের। এখানেই বেশি সময় কাটান অভিনেতা। এমনকী কোনও কিছু স্ক্রিপ্ট লেখার সময় সাধারণত এই জায়গাটাতেই বসেন তিনি। এই জায়গাটির আরেকটি বিশেষত্ব হল এই জানালা। যেখান থেকে বাইরের সবুজ প্রকৃতিকে তিনি দেখতে পান।
610
বাড়ির প্রতিটি কোণার মধ্যে চোখে পড়েছে স্ত্রী অর্পিতা এবং অভিনেতার এটি ছবিটি। বাড়ির অন্যান্য জিনিসগুলির মতোনই সাদা-কালোর এই ছবিটিতে যেন তাদের ভালবাসাটা আরও জোড়ালো ভাবে ফুটে উঠেছে।
710
প্রত্যেকটা বাঙালি বাড়িতেই বিশ্বকবির ছবি কমবেশি থাকে। তার অন্দরমহলের মধ্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি জিনিস যা বুম্বাদার খুব কাছের তার মধ্যে একটি হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই পেন্টিং।
810
এটা হল প্রসেনজিতের মিটিং রুম। এটা ঘরেই যাবতীয় মিটিং থেকে শুরু করে বার্থ ডে সেলিব্রেশন সমস্তটাই করে থাকেন অভিনেতা। একসঙ্গে ৩০-৪০ জন এই ঘরে বসতে পারেন। এমনকী মাঝে মাঝে ১০০ জনও হাজির হয়েছেন এই ঘরেই। নিজের বিভিন্ন ফটোফ্রেম দিয়ে এই ঘরটাকে সুসজ্জিত করেছেন অভিনেতা। যা নজর কেড়েছে সকলের।
910
এটা ভীষণই স্পেশ্যাল গিফট বুম্বার। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে তাকে এই উপহারটি দেওয়া হয়েছিল। যা এখনও তার অন্দরসজ্জায় সুসজ্জিত হয়ে রয়েছে।
1010
আরও একটি পেন্টিং যা প্রসেনজিতের ভীষণ পছন্দের তালিকায় একটি। সেটা হল লালন ফকিরের এই ছবি। বাড়ি হল তার সেই শান্তির জায়গা যেখানে নিজের ভালবাসাকে অন্দরের প্রতিটি জায়গায় তিনি সাজিয়ে তুলেছেন। রাতে ডিনার যখনই শেষ হোক না কেন তার শান্তির একটাই ঠিকানা। আর সেটা হল তার স্বপ্নের রাজমহল 'উৎসব'।