- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- 'পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী হওয়ার কুপ্রস্তাব', নোংরা ফাঁদে পা না দিয়ে কীভাবে বেরিয়ে এসেছিলেন অলিভিয়া
'পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী হওয়ার কুপ্রস্তাব', নোংরা ফাঁদে পা না দিয়ে কীভাবে বেরিয়ে এসেছিলেন অলিভিয়া
- FB
- TW
- Linkdin
এবার খাস কলকাতার বুকে হদিশ মিলল পর্নোগ্রাফি চক্রের। যদিও শহরের বুকে এই কার্যকলাপ নতুন নয়, এই একই ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে টলি নায়িকাদের। এরকমই নোংরা ফাঁদে পড়েছিলেন টলি অভিনেত্রী অলিভিয়া সরকার।
সালটা ২০১২-১৩। আসানসোলের মেয়ে অলিভিয়া অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছা নিয়ে পা রেখেছিলেন কলকাতায়। বিভিন্ন জায়গায় অডিশন দিচ্ছেন। কাজেক জন্যই একাধিক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ছে। আর সেই সুযোগকেই কাজে লাগিয়েছিলেন কিছু নিম্নস্তরের মানুষজন।
প্রথমসারির সংবাদমাধ্যেমে সাক্ষাৎকারে অলিভিয়া জানিয়েছেন,নতুনদের দিয়ে অনেকেই এই ধরনের নোংরা কাজ করানোর চেষ্টা করে। আমার সঙ্গেও তেমনটাই হয়েছিল।
অলিভিয়া জানান, পরপুরুষের শয্যাসঙ্গী থেকে একাধিক কুপ্রস্তাব এসেছিল তার কাছে। কিন্তু শুরু থেকেই ভাল-মন্দের ফারাকটা বুঝতে পেরেই ওই ফাঁদে আমি কখনওই পা দিইনি।
কলকাতায় পর্ন ব়্যাকেটের পর্দাফাঁস হতেই নিজের পুরোনো দিনে ফিরে গেছেন নায়িকা। অভিনেত্রী আরও জানিয়েছেন, এই কাজের সঙ্গে যারা যুক্ত তারা আকার-ইঙ্গিতেই সবটা স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেন।
কলকাতায় পর্ন ব়্যাকেটের পর্দাফাঁস হতেই নিজের পুরোনো দিনে ফিরে গেছেন নায়িকা। অভিনেত্রী আরও জানিয়েছেন, এই কাজের সঙ্গে যারা যুক্ত তারা আকার-ইঙ্গিতেই সবটা স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেন।
জের স্ট্রাগলের কথা বলেতে গিয়েই অলিভিয়া জানিয়েছেন, টালিগঞ্জ মেট্রোর বাইরে ডেকে নিয়ে গিয়েই লোকজন এইসব কথা বলত। পাশে চায়ের ঠেঁকে আড্ডা মারতে মারতেই বুঝিয়ে দিত তার আসল উদ্দেশ্য।
অলিভিয়া আরও বলেছেন , কাজের প্রস্তাব দিলেও পারিশ্রমিকের প্রসঙ্গ উঠত না। যারা কথা বলতে আসত তারা নিজেরাই বিশেষ প্রতিষ্ঠিত নয়। প্রযোজককে খুশি করারও প্রস্তাব মিলত। তারপরই আরও সাবধান হয়ে যান অভিনেত্রঈ।
চেহারা থেকে ফ্যাশন স্টেটমেন্টে ট্রান্সফরমেশন চোখে পড়ার মতো। রাফ অ্যান্ড টাফ ডার্ক চরিত্রের সরমা ওরফে অলিভিয়া সরকার টলিপাড়ার 'হটনেস বম্ব'। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ অ্যাক্টিভ অভিনেত্রী অলিভিয়া সরকার।
টলিপাড়ার ধারাবাহিকে অতি পরিচিত একটি নাম হল অলিভিয়া সরকার। সাধারণ ছিমছাম ঘরোয়া লুকে ধারাবাহিকে নজর কাড়লেও ওয়েব সিরিজ 'মন্টু পাইলট' যেন তার কেরিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। তারপর থেকেই তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।