- Home
- Entertainment
- Bollywood
- ঐশ্বর্য পদ্মশ্রী পুরস্কার হাতে তুলতেই কী প্রতিক্রিয়া ছিল অমিতাভ-জয়া, জানালেন বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ
ঐশ্বর্য পদ্মশ্রী পুরস্কার হাতে তুলতেই কী প্রতিক্রিয়া ছিল অমিতাভ-জয়া, জানালেন বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ
- FB
- TW
- Linkdin
ঐশ্বর্যর সঙ্গে শ্বশুরবাড়ির সম্পর্ক যে বেশ ভাল তা সকলেরই। ঐশ্বর্য যেমন পুত্রবধু হিসেবে ভাল তেমনি মা হিসেবেও। শ্বশুর অমিতাভ ও শাশুড়ি জয়াকে শ্রদ্ধাও করেন এবং খুবই ভালবাসেন ঐশ্বর্য। বিশেষত, বলিউডের শাহেনশা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে পুত্রবধূ ঐশ্বর্যর সম্পর্ক যে গদগদ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
বচ্চন পরিবারের কেচ্ছা নিয়ে সারাক্ষণই চর্চা চলেই আসছে। নানা জল্পনার মধ্যে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন হলেন অন্যতম। যার অনুরাগীর সংখ্যাও প্রায় এক কোটি। তার পুরোনো গসিপ থেকে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে চর্চা আজও অব্যাহত।
সম্প্রতি ঐশ্বর্যর একটি পুরোনো সাক্ষাৎকার ভাইরাল হয়েছে। যেখানে স্বামী অভিষেক বচ্চন ও শ্বশুর অমিতাভ বচ্চন ও শাশুড়ি জয়া বচ্চনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাই সুন্দরী।যা ফের ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
পুত্রবধূ ঐশ্বর্যকে প্রথমবার পদ্মশ্রী পুরস্কার নিতে দেকে কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের, ফাঁস করলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। ২০০৯ সালে ভারত সরকারের দ্বারা পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছিলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন।
কেরিয়ার তখন মধ্যগগনে। ঐশ্বর্যর বয়স তখন সবেমাত্র ৩৬ বছর। এই ছোট বয়সেই পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়া ঐশ্বর্যকে বচ্চন পরিবার আরও বিশেষ করে তুলেছিল। ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার হল পদ্মশ্রী।
সালটা ২০০৯। সেই বছরেই ঐশ্বর্যর কাছে সবচেয়ে বড় পাওনা ছিল তার প্রয়াত বাবা ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা। ঐশ্বর্য ভার্ভ ম্যাগাজিনকে জানিয়েছিলেন, পদ্মশ্রী পেয়েছিলাম। দারুণ অনুভূতি ছিল।
ঐশ্বর্য আরও জানান পরিচিতরা বলেছিল, এখনও পর্যন্ত বলি ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে কম বয়সী তারকা আপনি যিনি পদ্মশ্রী পেয়েছেন। আমি বাবা ও মায়ের কাছে ঋণী। এছাড়াও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা বলেছিলেন আমরা পঞ্চম পদ্মশ্রীকে পরিবারে স্বাগত জানাই।
ঐশ্বর্যর সঙ্গে শ্বশুরবাড়ির সম্পর্ক যে বেশ ভাল তা সকলেই জানেন। ঐশ্বর্য যেমন পুত্রবধু হিসেবে ভাল তেমনি মা হিসেবেও। শ্বশুর অমিতাভ ও শাশুড়ি জয়াকে শ্রদ্ধাও করেন এবং খুবই ভালবাসেন ঐশ্বর্য। অমিতাভ বচ্চন প্রথম ঐশ্বর্যকে দেখে অনুভব করেছিলেন যে তাদের মেয়ে শ্বেতা আবার ঘরে ফিরে আসছে। শ্বেতার যা ফাঁকা রেখে গেছে তা আবারও পূরণ করেছিল রাই সুন্দরী। বলতে গেলে ঐশ্বর্য খুব সহজেই মেয়ে শ্বেতার অভাব পূরণ করেছিল।
১৯৭৬ সালে পদ্মভূষণ পান অমিতাভ বচ্চনের পিতা হরিবংশ রায় বচ্চন। ১৯৮৪ সালে পদ্মশ্রী পান অমিতাভ বচ্চন। ১৯৯২ সালে পদ্মশ্রীতে সম্মানিত হয় অভিনেত্রী জয়া বচ্চন। ২০০৯ সালে পদ্মশ্রীতে সম্মানিত হয় ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। এবং তৃতীয় পদ্ম পুরস্কার পদ্মবিভূষণ পুরস্কার অমিতাভকে ২০১৫ সালে সম্মানিত করা হয়। তবে শুধুমাত্র অভিষেক বচ্চনই যার পদ্মশ্রী পুরস্কার নেই।