- Home
- Entertainment
- Bollywood
- এ কী কান্ড, মালাইকা নন, জীবনের সবচেয়ে কাছের নারীর নামের ট্যাটু করালেন অর্জুন কাপুর
এ কী কান্ড, মালাইকা নন, জীবনের সবচেয়ে কাছের নারীর নামের ট্যাটু করালেন অর্জুন কাপুর
বয়সে ১০ বছরের ছোট অর্জুন কাপুরের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম থেকে লিভ-ইন করছেন মালাইকা আরোরা। তাদের প্রেম থেকে রোম্যান্স সবটাই যেন চুটিয়ে উপভোগ করেন নেটিজেনরা। তাদের সম্পর্ক নিয়ে হাজারো কাটাছেড়া হলেও সেসবকে পাত্তা না দিয়ে দিব্যি খোশমেজাজে রয়েছেন বলিউডের এই রোম্যান্টিক কাপল। তবে এবার এমন এক কান্ড করলেন অর্জুন কাপুর, যা দেখে চোখ কপালে নেটিজেনদের। মালাইকা নন, বরং নিজেই জীবনের সবচেয়ে কাছের মানুষের নাম নিজের হাতের ট্যাটুতে খোদাই করলেন অর্জুন কাপুর, কে সেই অর্জুনের জীবনের বিশেষ নারী, চিনে নিন তাকে।
- FB
- TW
- Linkdin
বলি ফ্যাশনিস্তা মালাইকা আরোরা এবং অর্জুন কাপুরকে নিয়ে সর্বদাই সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।বয়স প্রায় ৫০ ছুঁই ছুঁই। এই বয়সে এসেও নিউকামারদের টেক্কা দিতে প্রস্তুত মালাইকা।
অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও অনুরাগীদের উৎসাহ কম নয়। ১০ বছরের ছোট অর্জুনের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম থেকে লিভ-ইন নিয়েও একাধিক কটুক্তির মুখে পড়তে হয়েছে মালাইকাকে। যদি এসবে পাত্তা না দিয়ে তিনি দিব্যি খোশমেজাজে রয়েছেন বলিউডের রোম্যান্টিক জোড়ি।
সম্প্রতি এমন এক কান্ড ঘটালেন অর্জুন কাপুর, যা দেখে চোখ কপালে নেটিজেনদের। মালাইকা নন, বরং নিজেই জীবনের সবচেয়ে কাছের মানুষের নাম নিজের হাতের ট্যাটুতে খোদাই করলেন অর্জুন কাপুর।
কে সেই অর্জুনের জীবনের বিশেষ নারী যিনি মালাইকার চেয়ে বেশি প্রিয়। তিনি আর কেউ নন অর্জুনের বোন অংশুলা কাপুর।
বোন অংশুলা কাপুরই অর্জুনের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে দামী। তাই বোনের নামেই ট্যাটু করালেন অর্জুন কাপুর। ভাই-বোনের বন্ডিংয়ের কথাও সকলেরই জানা।
বোনের নামের প্রথম আদ্যোক্ষর এর সঙ্গে তাসের টেক্কার চিহ্ন ট্যাটু নিজের হাতে করিয়েছেন অর্জুন। নিজের ইনস্টা-তে সেই ভিডিও পোস্ট করেছেন অভিনেতা।
ট্যাটু ক্যাপশনেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন কেন এই চিহ্ন। অআসলে বোন অংশুলাই হল অর্জুনের জীবনের টেক্কা। আর এবার সারাজীবনের মতো তাকে নিজের সঙ্গে বেঁধে নিয়েছেন অর্জুন কাপুর।
খুব ছোট বয়সে মা-বাবার ডিভোর্স। কেরিয়ারের শুরুতেই মায়ের মৃত্যু কোনওভাবেই মেনে নিতে পারেননি অর্জুন। এই বোনই তাকে আগলে রেখেছিল।
বাড়ির সমস্ত দেখাশোনা থেকে অর্জুনের খেয়াল রাখা সবটাই একা হাতে করে থাকেন অংশুলা। এমনকী অর্জুনের কেরিয়ারের জন্য অনেক আত্মত্যাগ করেছেন অংশুলা।
অর্জুন জানিয়েছেন, আমার জীবনটা ও সাজিয়ে দিয়েছে। আমার জীবনটা যেন ওর নিজের। পুরো বাড়ির দেখভালও নিজে করে অংশুলা। যাতে আমার কোনও চিন্তা না করতে হয়।
বাবা-মাকে ছেড়ে থাকাটা অতটাও সহজ নয়। কিন্তু অংশুলা সেই জায়গাটা অনেকটাই পূরণ করে দিয়েছে। মায়ের মৃত্যুর পর নিজেকে সামলানো যে কতটা কঠিন হয়ে পড়েছিল তাও সামলেছেন অংশুলা কাপুর।