মুখাগ্নি করলেন রণবীর কাপুর, বৈদ্যুতিক চুল্লিতে দাহ করা হল ঋষি কাপুরকে
চন্দনবাড়িতে পৌঁছল মরদেহ। সেখানেই ঋষি কাপুরের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। চোখের জলে আজ ভাসছে বলিউড। লকডাউন যদি না হত, তাহলে আজ মুম্বইয়ের রাস্তায় উপচে পড়া নজরে আসত। কাপুর পরিবারে নিয়ে যাওয়া হত মরদেহ, দেখা করতে পারতেন তাঁর মেয়ে। কিন্তু পরিবারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় আইন মেনে কোনও জমায়েত নয়। পরিবারের কয়েকজন ও কয়েকজন সেলিব্রিটিকে নিয়েই শেষ বিদায়ের কাজ সম্পন্ন হল। ছবি সৌজন্যেঃ যোগেন শাহ
- FB
- TW
- Linkdin
দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ মরদেহ বার করা হয় চন্দনবাড়ির উদ্দেশ্যে। মিলছিল না ফুল। পুলিশের তৎপরতায় সেজে উঠল অ্যাম্বুলেন্স।
হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন করিনা কাপুর, সইফ আলি খান ও আলিয়া ভাট। সাড়ে তিনটের সময় মরদেহ দেওয়া হয় পরিবারের হাতে।
চন্দনবাড়ি হাসপাতাল থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দুরে। অ্যাম্বুলেন্সের পৌঁচ্ছতে সময় লাগে মাত্র সাত মিনিট।
শ্মাশানঘাটে আগে থেকেই পৌঁছে ছিলেন অভিষেক বচ্চন সহ পরিবারের আরও অনেকে। তাঁদের উপস্থিতিতেই চলছিল তোড়জোড়।
কিছুক্ষণের মধ্যেই শ্মাশানে পৌঁছে যায় গাড়ি। সঙ্গে উপস্থিত হন পরিবারের বাকি সদস্যরা। কথা ছিল ১৫ জনের অনুমতির, কিন্তু তার থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের জমায়েত হয়।
তালিকা দেখে তবেই ভেতরে ঢুকতে দিচ্ছিলেন স্থানীয় পুলিশ। পুরোহিত পৌঁচ্ছে ছিলেন অনেক আগেই। রণবীর কাপুর করলেন মুখাগ্নি।
বৈদ্যুতিক চুল্লিতে দেওয়া হয় তাঁরকাকে। এরপরই একে একে ভেতর থেকে বেড়িয়ে আসেন সকলে। গাড়িতে উঠে রওনা দেন পরিবারের অনেকেই।
এখনও অভিষেক বচ্চন আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুর রয়েছেন চন্দনবাড়িতেই। নীতু কাপুরকে গাড়িতে তুলে বাড়ি পাঠালেন তাঁরা।