- Home
- Entertainment
- Bollywood
- হ্যাশ-কোকেনের নেশা জলভাত, না পেলেই উপর থেকে ঝাঁপ মারতে চাইতেন ড্রাগ অ্যাডিক্ট কঙ্গনা
হ্যাশ-কোকেনের নেশা জলভাত, না পেলেই উপর থেকে ঝাঁপ মারতে চাইতেন ড্রাগ অ্যাডিক্ট কঙ্গনা
- FB
- TW
- Linkdin
কঙ্গনা রানাওয়াত মানেই কন্ট্রোভার্সি। বিতর্ক যেন কখনওই তার পিছু ছাড়ছে না । একের পর এক নয়া বিতর্কে বারেবারেই শিরোনামে উঠে আসছেন কন্ট্রোভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাউত। ফের শিরোনামে উঠে এলন বলিউডের কন্ট্রোভার্সি কুইন (Kangana Ranaut) ।
বলিউডে কোনও গডফাদার না থাকলেও সম্পূর্ণ নিজের দক্ষতায় তিনি বি-টাউনে নিজের জায়গা পাকিয়ে নিয়েছেন (Kangana Ranaut) । বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীর মধ্যে অনেকের থেকে এগিয়ে রয়েছে কঙ্গনা রানাওয়াত। কোনও কিছু বিরুদ্ধে সর্বদাই সুর চড়াতে দেখা গেছে তাকে।
কন্ট্রোভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাউত। কঙ্গনা নিজেই মাদকের নেশায় জড়িত ছিলেন। এমনকী বলিউডে পা দেওয়ার শুরুতেই কোকেনের নেশায় আসক্ত ছিলেন বলে নিজেই মুখে খুলেছিলেন অভিনেত্রী (Kangana Ranaut) । সেই বিতর্ক আজও তুঙ্গে। তাকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই।
কন্ট্রোভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut)। কঙ্গনা নিজেই মাদকের নেশায় জড়িত ছিলেন। এমনকী বলিউডে পা দেওয়ার শুরুতেই কোকেনের নেশায় আসক্ত ছিলেন বলে নিজেই মুখে খুলেছিলেন অভিনেত্রী। সেই বিতর্ক আজও তুঙ্গে। তাকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই।
কঙ্গনা নিজে জানিয়েছিলেন কিশোরী বয়সেই তিনি ড্রাগ অ্যাডিক্ট ছিলেন। ইন্ডাস্ট্রিতে পা দেওয়ার শুরুতেই তিনি খারাপ সঙ্গতে পড়ে ড্রাগের নেশায় জড়িয় পড়েন। জীবনে খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে বহুবার গেছেন তিনি। ড্রাগের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন ওই সময়ে। এমনকী মৃত্যুই সমাধান সেটাই ভেবেছিলেন অভিনেত্রী। আর সেই সময়ে জীবনে এমন এক মানুষ আসে যিনি নতুন পথ দেখান। ধ্যান আর যোগাভ্যাসের মধ্য দিয়েই জীবনের এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠেন অভিনেত্রী। তিনি হলেন স্বামী বিবেকানন্দ।তারপর থেকে স্বামীজীকে গুরু হিসেবে মেনে নেন। এরপর প্রায় ২ বছর তিনি ব্রহ্মচর্য পালন করেন (Kangana Ranaut)।
একটা সময় প্রায় চেন স্মোকার ছিলেন কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut) । সিগারেট না পেলে নেশায় প্রায় ছটফট করতেন। প্রথমে যখন সিগারেট খাওয়া শুরু করেন তখন ভাবতেই পারেননি এমন পরিণতি হতে পারে। এবার নিজের জীবনের গোপন কথা ফাঁস করলেন বলিউডের কন্ট্রোভার্সি কুইন।
কঙ্গনা (Kangana Ranaut) জানিয়েছেন, বয়স মাত্র ১৯ বছর। তখন তিনি লমহে' ছবির শুটিং করছিলেন। আমার চরিত্রটি বেশ ট্রমাটাইজড ছিল। যা তার স্নায়ুর উপরে ভীষণ চাপ পড়ত। আমি শট থেকে বেড়িয়েই একটা সিগারেট ধরিয়ে নিতাম। তখন আমাকে অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিল, বেঁচে থাকতে কোনও কিছুর উপর অভ্যস্ত হওয়া উচিত হয়।
কঙ্গনা (Kangana Ranaut) আরও জানিয়েছেন, আমিও ভাবতাম এমন নোংরা কাজে আমি কীভাবে অভ্যস্ত হয়ে পড়লাম। শুটিং শেষ করতে করতে প্রায় ৬-৭ মাস কেটে গিয়েছিল। তখনও সেসব বুঝতে পারিনি। কখনও বন্ধুরা এসেছে তাদের কাছ থেকে সিগারেটের প্যাকেট রাখা শুরু করল। তারপর ১০ থেকে ১২ টা সিগারেট খেতে থাকতে শুরু করলাম।
কঙ্গনা (Kangana Ranaut) আরও জানিয়েছেন, আমিও ভাবতাম এমন নোংরা কাজে আমি কীভাবে অভ্যস্ত হয়ে পড়লাম। শুটিং শেষ করতে করতে প্রায় ৬-৭ মাস কেটে গিয়েছিল। তখনও সেসব বুঝতে পারিনি। কখনও বন্ধুরা এসেছে তাদের কাছ থেকে সিগারেটের প্যাকেট রাখা শুরু করল। তারপর ১০ থেকে ১২ টা সিগারেট খেতে থাকতে শুরু করলাম।
ফ্যাশন ছবিতে নিজের কেরিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এই ছবির জন্যই প্রথম সাপোর্টিং অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন কঙ্গনা। এছাড়াও তনু ওয়েডস মনু, কুইন-এও তার অভিনয় দক্ষতা নজর কেড়েছিল নেটিজেনদের (Kangana Ranaut) । অভিনয় ছাড়াও ফ্যাশন নিয়ে কাটাছেড়া করতে পছন্দ করেন কঙ্গনা রানাওয়াত।