দুটো জিন্স পরা থেকে সোয়েটার চুরি, রণবীরের অজানা কাণ্ডে তাক লাগবে ভক্তদের
- FB
- TW
- Linkdin
রণবীর তাঁর শারীরিক সৌন্দর্য এবং অভিনয় দক্ষতা দিয়ে আট থেকে আশি সকলের মনেই ঝড় তুলেছেন। অনেক মেয়েদের রাতের ঘুমও কেড়েছেন এই অভিনেতা।
কাপুর পরিবারে রণবীরই প্রথম স্নাতক। ছোটবেলা থেকেই তাঁর লেখাপড়ায় একেবারে মন ছিল না। তবে ফুটবল খেলতে খুব ভালোবাসতেন।
কোনও রকমে স্কুলের গণ্ডি পার করে, অভিনয় শিক্ষার জন্য নিউ ইয়র্কে পারি দেন রণবীর। এই সময় তিনি ড্রাগের নেশায় আসক্ত হয়ে পরেন। তবে পরবর্তীতে অনেক চেষ্টা করে ওই কালো জগত থেকে বেড়িয়ে আসে রণবীর।
ক্লাস সেভেনে রাণবীর প্রথম প্রেমে পরে। শোনা যায় সেই সময় রণবীর তাঁর মায়ের সোয়েটার চুরি করে প্রেমিকাকে উপহার দিয়েছিলো। কিন্তু পড়ে ধরা পড়ে গেলে নীতু সিং তাঁকে ক্ষমা করে দেন।
‘আ এব লট চেলে’ সিনেমার সেটে রণবীর তাঁর বাবাকে সাহায্য করতে যেত। ওই সময় রণবীর তাঁর থেকে ৯ বছরের বড় ঐশ্বর্য্য রাইকে প্রপোজ করে। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর।
When he was asked what's in there as hampers that the celebs win, he further stated, "Nothing, ghanta (absolutely nothing) you get. Same iPhone you're getting".
রণবীর প্রথমের দিকে খুবই রোগা ছিলেন। তাই যাতে খুব বেশি রোগা না দেখায় তাঁর জন্য রণবীর সব সময় দুটো জিন্সের প্যান্ট পরতেন।
রণবীরের সঙ্গে তাঁর বাবা ঋষি কাপুরের সম্পর্ক কখনওই সুখকর ছিল না। রণবীর তাঁর বাবাকে খুবই ভয় পেতেন এবং যতটা সম্ভব বাবাকে এড়িয়ে চলতেন। তবে তাঁর মা ছিল রণবীরের ভালো বন্ধু।
রণবীরের সঙ্গে তাঁর বাবা ঋষি কাপুরের সম্পর্ক কখনোই সুখকর ছিল না। রণবীর তাঁর বাবাকে খুবই ভয় পেতেন এবং যতটা সম্ভব বাবাকে এড়িয়ে চলতেন। তবে তাঁর মা ছিল রণবীরের ভালো বন্ধু।
২০০৪ সালে রণবীর পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনশালির সঙ্গে সহপরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। শোনা যায় সেই সময় পরিচালকের কাছ থেকে অনেক বকুনিও খান রণবীর। এরপর ২০০৭ সালে সঞ্জয় লীলা বনশালি হাত ধরেই অভিনেতা হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ। সিনেমার নাম ছিল সাওয়ারিয়া। সিনেমাটি বক্স-অফিসে ব্যবসা করতে না পারলেও রণবীরকে মনে ধরেছিল দর্শকদের। পরবর্তীতে রকস্টার, রাজনীতি, বরফি, ইয়ে দিল হে মুশকিল এর মতো সিনেমায় তাঁর অভিনয় চারিদিক থেকে প্রশংসা পায়।