- Home
- Entertainment
- Bollywood
- সুশান্তের শরীরে আঘাতের চিহ্ন, গলায় ১৫-২০টি কীসের দাগ, বিস্ফোরক কুপার হাসপাতালের কর্মী
সুশান্তের শরীরে আঘাতের চিহ্ন, গলায় ১৫-২০টি কীসের দাগ, বিস্ফোরক কুপার হাসপাতালের কর্মী
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তদন্তের মোড় ঘুরছে ক্রমশ। সিবিআই এই তদন্তে হস্তক্ষেপ করার পর থেকেই রিয়া চক্রবর্তী, সৌভিক চক্রবর্তী, সিদ্ধার্থ পিঠানিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা শুরু হয়ে গিয়েছে। রিয়ার জবাবে তেমন সন্তুষ্ট নয় সিবিআই যার জেরে তাঁকে ফের জেরা করা হয়েছে। এবার সিবিআই তদন্ত নয়, সুশান্তের দিদি শ্বেতা সিং কীর্তির টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ফাঁস হল নয়া তথ্য। একটি ভিডিও শেয়ার করতেই হতবাক নেটবাসী।
My God!! Listening to news like this breaks my heart a million times...what all they did with my brother. Please, please arrest them!! #ArrestCulpritsOfSSR pic.twitter.com/2fdU0n3lyj
— shweta singh kirti (@shwetasinghkirt) August 29, 2020
- FB
- TW
- Linkdin
কুপার হাসপাতালের এক কর্মী সম্প্রতি সাক্ষাৎকারে বিস্ফোরক হয়ে উঠলেন। ব্যক্তির পরিচয় প্রকাশ্যে আনা হয়নি এখনও পর্যন্ত।
সেই সাক্ষাৎকারের একটি ক্লিপ টুইটারে পোস্ট করেছেন শ্বেতা। সুশান্তের মৃত্যুর পর তাঁর মৃতদেহ কুপার হাসপাতালেই নিয়ে যাওয়া হয়।
সেখানকার এক কর্মী এবার প্রকাশ্যে আনলেন নানা তথ্য। তিনি সরাসরি বলতে থাকেন, "সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃতদেহ দেখেই আমি বুঝতে পারি যে এটা খুন।"
"গলায় সূচ ফোটানোর দাগ ছিল। প্রায় পনেরো থেকে কুড়িটা সূচ ফোটানোর দাগ ছিল। সেলোটেপও লাগানো ছিল গলায়।"
"আমি ওনার মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্সে তোলা থেকে শ্মশান ঘাট পর্যন্ত আমিই নিয়ে গিয়েছিলাম।"
শুধু তাই নয়, সেই কর্মীর বক্তব্য অনুযায়ী, সুশান্তের পা ভাঙা ছিল। মৃতদেহ তোলার সময় পা বেঁকে ছিল। একবারের জন্যও সে সোজা অবস্থাতে দেখেনি সেই কর্মী।
সেই কর্মী নাকি সুশান্তের দেহ প্রথমবার দেখেই বুঝে গিয়েছিলেন এটা আত্মহত্যা নয়। এমনকি পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেখেও অবাক হননি তিনি।
তিনি এও বলেন, বড় ডাক্তার থেকে শুরু করে যারা সুশান্তের পোস্টমর্টেম করে তারাও এটি খুন বলেই আলোচনা করেছিলেন।
কর্মীর দাবি, সুশান্তের সারা শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন। সুশান্তের মৃত্যু আত্মহত্যার কারণে হয়নি।
শ্বেতা ভিডিওটি দেখে লিখেছেন, "আমি বিশ্বাস করতে পারছি না আমার ভাইয়ের সঙ্গে এরা কী করেছে। দয়া করে এদের গ্রেফতার করা হোক।"
এই কর্মীর বক্তব্য শুনে নেটিজেনের দাবি, এরপরও কী ধরণের সাক্ষ্য প্রমাণের জন্য অপেক্ষা করছে মুম্বই পুলিশ।