দীর্ঘ যৌবন লাভের জন্যই কি নিজের চুল দান করেছিলেন ঐশ্বর্য, জানুন আসল সত্য
ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন। বিশ্বসুন্দরী তকমা থেকে বি-টাউনে প্রবেশ, সফল কেরিয়ার, বচ্চন বধূ হয়ে ওঠা এই সমস্ত রঙিন ঘটনায় সাজানো তার জীবন। যত দিন যাচ্ছে বয়স বাড়লেও সৌন্দর্যে তিনি অনেককেই ছাপিয়ে যান আজও। অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন বধূ। লকডাউনে তারকাদের থ্রোব্যাক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় হট ভাইরাল। তেমনই ঐশ্বর্যর একটি পুরোনো ছবি ঘিরে উত্তাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া বেশ কয়েকবছর আগে তার নেরা মাথার একটি ছবি তুমুল ভাবে ভাইরাল হয়েছিল। প্রথমে তা দেখে ফটোশপ মনে করেছিলেন অনেকেই। আজও এই ছবি ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। জানুন আসল সত্য।
সম্পর্কেই শুধু নয়, একটি ছবিকে ঘিরেই আবারও শিরোনামে উঠে এসেছেন ঐশ্বর্য। সেই ছবির জন্য ফের লাইমলাইটে উঠে এসেছে তার নাম।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় আবারও ভাইরাল হয়েছেন ঐশ্বর্য। বেশ কয়েকবছর আগে তার একটি ছবি ভাইরাল হয়েছিল যা দেখে সকলেই হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন। নেটিজেনরা ঐশ্বর্য এই রূপ আগে কখনও দেখেননি।
ছবিটিতে ঐশ্বর্যর মাথায় একটাও চুল ছিল না। নেরা মাথার এই ছবি ঘিরেই জোর জল্পনা শুরু হয়েছিল বি-টাউনে। তবে ছবিতেই স্পষ্ট ছিল সেটা কোনও মন্দিরে তোলা ছবি।
সূত্র থেকে জানা গেছে, তিরুমালা মন্দিরেই নিজের সুন্দর চুল দান করেছেন ঐশ্বর্য। কিন্তু এই বয়সে এসে কেন তিনি এমনটা করলেন, এই নিয়েই সরগরম ছিল নেটদুনিয়া।
পরে জানা গেছে, দীর্ঘদিন নিজের যৌবন ও সৌন্দর্য ধরে রাখতেই নাকি তিনি এমনটা করেছেন। ছবিটি ভাইরাল হতে খুব বেশি সময় নেয়নি।
কিন্তু এই গুঞ্জন আদৌ বাস্তব না মিথ্যে। এই নিয়ে দিনের পর দিন চর্চা চলে এসেছে। অবশেষে জানা গেছে, ছবিটি একটি মন্দিরেই তোলা। কিন্তু অভিনেত্রীর এক ভক্ত ফোটোশপের দ্বারা এটি করেছিলেন।
কিছুদিন আগেও ঐশ্বর্যর আত্মহত্যার খবর ছড়িয়ে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা শুনে রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন ঐশ্বর্য।
শোনা গিয়েছিল 'অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল' ছবিতে ঐশ্বর্যর বোল্ড সিনের জন্য বচ্চন পরিবারে অশান্তি শুরু হয়। আর তার জেরেই তিনি নাকি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন।
যদিও পরে পুরো বিষয়টি গুঞ্জন বলে শোনা যায়। একাধিক ভুয়ো খবরে বারংবার শিরোনামে উঠে এসেছেন ঐশ্বর্য।
ধুম ২ ছবিতে হৃত্বিকের সঙ্গে চুম্বন দৃশ্য থেকে, দ্বিতীয়বার মা হওয়ার গুঞ্জন, একাধিক সম্পর্ক থেকে তার বহুলচর্চিত ব্রেক আপ, আজও সরগরম পেজ-থ্রি-র পাতা।